সহিদ উপজেলার কালীগঞ্জ ময়মনসিংহ পাড়ার আব্দুল খালেকের ছেলে। তিনি ৬ সদস্যের পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন এবং তার চার সন্তানের মধ্যে তিন সন্তান মানসিক ভারসাম্যহীন ও প্রতিবন্ধী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে আসা নাইট কোচের যাত্রীদের বহনের জন্য ভোরে জলঢাকা শহরে আসতেন সহিদার রহমান। প্রতিদিনের মতো শহরের যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে ভোর ৪ টার দিকে বের হয়েছিলেন। যাওয়ার পথেই একটি ট্রাক তাকে চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করেন।
জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ কবীর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ভোরে ঘটনাটি ঘটায় কেউ ট্রাকটি ভালো করে দেখতে পাননি, দ্রুত পালিয়ে গেছে। মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে।