নিহত নাবির হোসেন উপজেলার ঝলমলিয়া এলাকার মাসুদ রানার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, নিহত নাবিল ইটভাটার একটি ট্রলিতে হেলপার হিসেবে কাজ করতো। প্রতিদিনের ন্যায় শুক্রবার দুপুরে ট্রলি নিয়ে ইট আনতে ওই এলাকায় যায়। পরে ট্রলিতে ইটবোঝাই করে সে একটি বাইসাইকেলে বাড়ি ফিরছিল। পথে অজ্ঞাত একটি ট্রলির চাপায় নাবিল গুরুতর আহত হয়। এ সময় স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে ভর্তি করান। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক নাবিরকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী বলেন, খবর পেয়ে থানা পুলিশ হাসপাতাল থেকে লাশ উদ্ধার করেন। পরে এ বিষয়ে নিহতের পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।