English

30 C
Dhaka
শুক্রবার, মার্চ ২৯, ২০২৪
- Advertisement -

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এমনকি ওজন কমাতেও ডিমের বিকল্প নেই

- Advertisements -

প্রাকৃতিকভাবে যেসব পুষ্টিকর উপাদান পাওয়া যায় তার অন্যতম উৎস হলো ডিম। শরীর সুস্থ রাখতে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এমনকি ওজন কমাতেও ডিমের বিকল্প নেই। ডিম যেমন সহজলভ্য তেমনি খুব সহজেই ডিম দিয়ে অনেক রকম খাবার তৈরি করা যায়। তবে ডিমের এত গুণাগুণ থাকলেওে ডিম খাওয়ার সঠিক সময় আছে। দিনে বা রাতে যখন ইচ্ছা তখনই ডিম খাওয়া উচিত হবেনা।  সঠিক সময় মেনে ডিম খেলে তবে  শরীরে তার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে অনেক দ্রুত।
সকালের নাস্তায়:
সকালের নাস্তায় একটি আদর্শ খাবার ডিম। মাত্র ৫ থেকে ১০ মিনিটে ডিমটি খাওয়ার উপযোগী তৈরি করা যায়। এতে একদিকে সময়ও বাঁচে। ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংক,ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। সকালের নাস্তায় ডিম খেলে একদিকে যেমন সারাদিনের কর্মস্পৃহা জোগাবে তেমনি অনেকক্ষণ পেট ভরা রাখতেও সাহায্য করে। এতে করে সারাদিনে ওই ডিমের অনেকটা ক্যালোরি ক্ষয় হয়।
শরীরচর্চার পর:
শারীরিক পরিশ্রমের পর শরীরের অধিক পুষ্টির দরকার হয়। এসময় ডিম হতে পারে আদর্শ খাবার। ওইসময় শরীরে এনার্জি যোগাতে ডিমের বিকল্প নেই। ডিম সিদ্ধ করে বা সবজি দিয়ে যেমন টমেটো দিয়ে ডিম পোস করে খাওয়া যেতে পারে।
রাতের খাবারে:
রাতের খাবার ডিম খাওয়ার বিষয়ে অনেক মতভেদ রয়েছে। একদল গবেষকের মতে রাতের খাবারে ডিম শরীরের জন্য উপকারী, আরেকদল গবেষক বলছেন ডিম খেলে রাতে ঘুম ভালো হয় না। আবার আরেকদল গবেষকের মতে রাতের খাবারে ডিম ভালো ঘুমে সাহায্য করে। ডিমের কুসুম সামান্য অসস্তির কারণ হলেও সাদা অংশে কোন অপকার নেই। সেক্ষেত্রে রাতে ডিম খাওয়ার পর তা যদি শরীরের সাথে খাপ খাইয়ে যায় তবে প্রতিদিন রাতে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা।
ক্যালোরি কমাতে যেভাবে ডিম খাবেন:
আপনি ডিম দিয়ে অনেক রকম খাবার তৈরি করতে পারেন। এতে করে একদিকে যেমন স্বাদে বৈচিত্র আসবে অন্যদিকে শরীরেও তা ভিন্ন প্রভাব ফেলবে। তবে ডিম খাওয়ার সময় কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। ডিমে যে তেল ব্যবহার করা হচ্ছে তা যেন ভালো হয় এবং পরিমাণে বেশি না হয়। আবার অতিরিক্ত সময় ধরেও রান্না করলে খাবারের পুষ্টিগুণ কমে যায়।

সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন