English

33 C
Dhaka
মঙ্গলবার, এপ্রিল ২৩, ২০২৪
- Advertisement -

মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী প্রস্তুতি ও নাগরিক সমাজের ভাবনা শীর্ষক অনলাইন সেমিনার অনুষ্ঠিত

- Advertisements -
Advertisements
Advertisements

স্বেচ্ছাব্রতী নাগরিক সংগঠন প্রত্যাশা ২০২১ ফোরাম এর উদ্যোগে আজ শনিবার বিকাল ৪ টায় ‘মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী প্রস্তুতি ও নাগরিক সমাজের ভাবনা’ শীর্ষক অনলাইন সেমিনারের আয়োজন করা হয়। সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন, জাগো নারী উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক শিউলি শর্মা। সম্মানিত আলোচক হিসেবে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেছিলেন নিউইয়র্ক এর জাতিসংঘের মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন ও দারিদ্র্য বিমোচন বিভাগের সাবেক পরিচালক ড. সেলিম জাহান, এনবিআর সাবেক সচিব বৃহত্তর খুলনা সমিতির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ ও সিএসডবিøউপিডি এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর প্রক্টও ড. মো. হাবিবুর রহমান।
সেমিনারের সভাপতিত্ব করেন প্রত্যাশা ২০২১ ফোরাম এর সভাপতি এস এম আজাদ হোসেন।সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সচিব ও হাঙ্গার ফ্রি ওয়ার্ল্ড এর কান্ট্রি ডিরেক্টও আতাউর রহমান মিটন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন, বাস্তবের নির্বাহী পরিচালক ও প্রত্যাশা ২০২১ ফোরাম এর বর্তমান সদস্য সচিব রুহি দাস।
মূল আলোচনায় ড,সেলিম জাহান বলেন ,দেশ সম্পর্কে কথা বলার সময় আমরা হয়তো অভিযোগ/সমালোচনা করি কিন্তু মনে রাখতে হবে আমাদের প্রাপ্তীকে যেন খাট না করি। তিনি বলেন ৯০ থেকে ২০২০ সময়ের মধ্যে আয় বেড়েছে ৩গুণ,প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ১০ গুণ,দারিদ্রতা ৫৮ শতাংশ থেকে নেমে এসেছে ২১ শতাংশে। প্রতিবেশী দেশগুলি থেকে অনেক ক্ষেত্রে আমাদের অর্জন ঈর্ষনীয়।তিনি বলেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে অসামঞ্জস্যতা আছে।সম্পদের ক্ষেত্রে আসাম্যতা আছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে নাগরিক সমাজের ভাবনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নাগরিকদের ৫টি ভূমিকা পালন করতে হবে।তিনি বলেন, ৫০ বছর একটি দেশের জন্য দীর্ঘ না হলেও এটি একটি মেইল ফলক।পরবর্তী ৫০ বছরের পরিকল্পনা এবং তা বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যেতে হবে।তিনি বলেন,স্বাধীনতার পর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশকে একটি তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে অবিহিত করেছিলেন। কিš‘ বাংলাদেশ এখন আর তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ নয়। বাংলাদেশ এখন আর্থ-সামাজিক দিকে থেকে অনেক এগিয়ে। সামাজিক সূচক ও মানবসূচক উন্নয়নে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা পাশের দেশ ভারত ও পাকিস্তানকেও ছাড়িয়ে গেছি।  সামাজিক অসমতা,জলবায়ূ পরিবর্তন,নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে বলেও তিনি মত প্রকাশ করেন।তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল বীরসেনানী, জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন।
ড, মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ বলেন, আমরাই একমাত্র জাতি যারা ভাষার জন্য জীবন দিয়েছে। তিনি বলেন দেশে প্রায় কোটি মানুষের কর দেয়ার সক্ষমতা থাকলেও কর দেয় মাত্র এক-চতুর্থাংশ মানুষ। তিনি যার যার অবদানকে স্বীকৃতি দেয়ার আহবান জানান। তিনি জাতির জনক,মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের এবং ৭৫ এর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি গাপন করেন।
ড,হাবিবুর রমান রাজনীতি যার যার উন্নয়ন হোক সবার এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সভাপতির বক্তব্যে এস এম আজাদ হোসেন আজকের সেমিনারের সম্মানিত অতিথিদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন,আপনাদের জ্ঞানগর্ভ,গবেষণাধর্মী আলোচনা প্রত্যাশা ২০২১ ফোরামকে সমৃদ্ধ করেছে।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর বা সুবর্ণজয়ন্তী যে কোন জাতির কাছে গৌরবের।সুবর্ণজয়ন্তীকে ঘিরে থাকে অনেক প্রত্যাশা। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ভিশন ২০২১ ফোরাম’ যে প্রত্যাশা বা স্বপ্ন নিয়ে ২০০৫ সালে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছিল সেটি হল ‘মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপিত হোক দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশে’।এ জন্য আমরা পলিসি, অ্যাডভোকেসি  এবং তৃণমূলে জাগরণ সৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছি । সরকারি কর্মকর্তা, পেশাজীবি, ব্যবসায়ী, আইজীবি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি থেকে শুরু করে তৃণমূলের অনেক মানুষই প্রত্যাশা ২০২১ ফোরামের সদস্য।
কিন্তু বাস্তবতা হল বিশ্বব্যাপী ভয়াবহ করোনাভাইরাস-আতঙ্কের মধ্য দিয়ে আমরা চলতি বছর স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করেছি।২০২১ সাল অর্থাৎ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী হয়তো একই অবস্থার মধ্য দিয়ে পালন করতে হতে পারে।কারণ বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশও করোনাভাইরাস আক্রান্ত। আজ ৫ ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৮৮৯ জন, মৃত্যু ঘটেছে ৬ হাজার ৮০৭ জনের।
৫০তম স্বাধীনতা দিবস যেখানে বেশি জাঁকজমকের সঙ্গে উদযাপনের কথা সেখানে কতগুলো নতুন শব্দ এসে আমাদের মনোজগতে এক ধরনের পরিবর্তন এনে দিয়েছে।সামাজিক দূরত্ব, সঙ্গনিরোধ, বিচ্ছিন্ন থাকা এবং বন্ধাবস্থা-এই পদ্ধতিগুলো এখন আমাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রিত করছে।
তিনি বলেন, আমরা এখন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের দ্বারপ্রান্তে। ৪৯ বছরে আমাদের যেমন অর্জন আছে, তেমনি হারানোর বেদনাও আছে।
আমরা অসাম্প্রদায়িক হতে পারিনি।
গণতন্ত্র শক্ত ভিত্তি পায়নি।
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বেড়েছে, একই সঙ্গে বেড়েছে প্রকট ধনবৈষম্য।
স্বাধীনতার সুফল কারো ঘরে অনেক বেশি পৌঁছে গেছে। অনেকের দোরগোড়ায়ও যেতে পারেনি।
তাহলে আমরা কি গর্ব করার অবস্থায় আছি?
কিছু কিছু ক্ষেত্রে উন্নয়ন ও সাফল্যের জন্য আমরা নিশ্চয়ই গৌরব বা অহংকার করতে পারি। কিন্তু সামগ্রিকভাবে গৌরব করার জন্য আমাদের আরো এগিয়ে যেতে হবে, সুনির্দিষ্টভাবে আরো কিছু কাজ করতে হবে এবং আরো ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে হবে অর্থনীতি ও রাজনৈতিক ব্যবস্থায়।
একদিকে ধর্মীয় গোঁড়ামি বাড়ছে, অন্যদিকে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঘুষ-দুর্নীতি-অনিয়ম-অসাদাচরণ।
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী আমরা এমনভাবে উদযাপন করতে চাই যেন মুখ উঁচু করে বলতে পারি, হ্যাঁ, এমন স্বাধীনতাই আমরা চেয়েছিলাম।
স্বাধীনতার সুফল যেন সব মানুষের ঘরে পৌঁছায় তার জন্য যেমন সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা তৈরি করতে হবে,
তেমনি কঠোর নজরদারির মধ্য দিয়ে সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নও করতে হবে।
কিছু মানুষের অনেক সম্পদ এবং বেশি মানুষ সম্পদহীন বা স্বল্প সম্পদের মালিক – এই অবস্থা বহাল রাখলে স্বাধীনতার স্বপ্ন পূরণ হবে না।
পাঁচতলা আর গাছতলার ব্যবধান দূর করতে হবে। কেউ খাবে আর কেউ খাবে না-তা হবে না।
সবার জন্য কাজ, শিক্ষা, মাথা গোঁজার ঠাঁই, চিকিৎসা সেবার সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে। রাজনীতি থেকে ধর্মকে আলাদা রাখতে হবে।
উগ্রতা পরিহার করে উদারতার চর্চা বাড়াতে হবে।
স্বাধীনতাহীনতায় যেমন কেউ বাঁচতে চায় না, তেমনি এমন স্বাধীনতাও কেউ চায় না – যে স্বাধীনতা মানুষের অগ্রযাত্রা তথা বিকাশের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
স্বাধীনতার সুফল সবার ঘরে পৌঁছতে হবে সুষমভাবে।
করোনা-পরবর্তী বিশ্ব পরিস্থিতিতেও ভাঙচুর হবে, পরিবর্তন আসবে। যেকোনো বড়ো ঘটনাই মানুষের চিন্তার জগতে নতুন আলো ফেলে যায়। করোনাভাইরাস মানুষকে এটা দেখালো যে, তারা এখনো কতো অসহায়। সভ্যতা নিয়ে অহংকার করার মতো অবস্থানে মানব জাতি এখনও পৌঁছতে পারেনি। এতো আবিষ্কার, এতো উন্নতি, এতো শক্তির দম্ভ, হাতের মুঠোয় দুনিয়া – একটি ভাইরাসের কাছে কিছুই কিছু না। মানুষকে এখন নিজের সঙ্গেই আরেক দফা বোঝাপড়া দেখতে হবে। মূল্যায়ন, পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে তার পথরেখার। করোনা-ঝাঁকিতে নড়েচড়ে বসতে হবে চিন্তাবিদ ও রাষ্ট্রনায়কদের। বাংলাদেশেও রাজনৈতিক ভাবনায় নতুন চিন্তার প্রকাশ ঘটবে বলে আশা করা যায়। মানুষের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী সাম্যচিন্তা প্রবল হয়ে ওঠার সম্ভাবনা আছে। নতুন আশা ও স্বপ্ন নিয়েই উদযাপিত হোক স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী।
এর আগে সেমিনারের মূল প্রবন্ধে শিউল শর্মা বলেন,আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যে জাতির সন্তানেরা রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে, তাদের পক্ষে দারিদ্র্যও দূর করা সম্ভব। সেই বিশ্বাস ও প্রেরণা থেকেই আমরা বিশ্বাস করি, স্থানীয় সরকার, প্রতিষ্ঠান সমূহের সক্রিয় নেতৃত্ব, যথাযথ পরিকল্পনা ও উদ্যোগ গ্রহণ করলে ২০২১ সালের মধ্যেই দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার পথ অনেকটাই সুগম হবে।
আপনারা জানেন যে ২০২০ সালটি ছিল বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর বছর। প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা অনুযায়ী  বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী উদযাপিত হবে ব্যাপকভাবে এবং সকল শ্রেণি পেশার মানুষকে এই উদযাপনের সাথে সম্পৃক্ত করা হবে। শিশু, তরুণ, যুবক সকলের জন্য আলাদা আলাদা কর্মসূচির ব্যবস্থা থাকবে এবং প্রতিটি ইউনিয়নের ওয়ার্ড তথা গ্রামে গঞ্জে এই আয়োজন বিস্তৃত থাকবে। ২০২০ সালর ১৭ মার্চ থেকে শুরু করে ২০২১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত মুজিববর্ষ  এবং ২৬ মার্চে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপিত হবে। সুতারাং মুজিব বর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনকে ঘিরে সরকারের কর্মপরিকল্পনার কোথাও কোন কমতি ছিল না। গোটা বিশ্ব যখন করোনা ভাইরাস আতঙ্কে তারপরেও ১৭ মার্চ আড়াম্বরভাবে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছিল। যদিও কোভিড-১৯ পরিস্থিতি এখন গোটা বিশ্বকে থমকে দিয়েছে। মানুষের চিন্তার জগতটাকে ওলোট-পালোট করে দিয়েছে। সুতারাং বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী পালনের যে আকাঙ্খা ছিল সেটি পুরোপুরিভাবে পূরণ হয়নি। আগামী ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কতটা ফলপ্রসূ হবে সেটি নিয়েও এখন ভাবার সময় এসেছে। বর্তমান সরকার মুজিব বর্ষ উদযাপনে যেভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল, উৎসাহ দেখিয়েছিল, মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে সেভাবে উৎসাহ দেখাবে কিনা সেই বিষয়ে এখনো আমরা বিস্তারিত জানিনা। তবে আমরা বিশ্বাস করি, মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের সরকার স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপকভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। ক্ষুধা দারিদ্রমুক্তির যে প্রত্যাশা সেই প্রত্যাশা পূরণে বর্তমান সরকার কাজ করবেন।
এছাড়াও বক্তব্য প্রদান করেন ঢাকা থেকে আলেয়া বেগম লাকী,ঝিনেদা থেকে চন্দন,নাটোর থেকে মোঃ জাকির হোসেন,রোখসানা আক্তার,নড়াইল থেকে সৈয়দ খায়রুল আলম প্রমুখ। বক্তারা বলেন,  আমাদেরকে অবশ্যই অনুধাবন করতে হবে বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী এবং মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের শানে-নুযুলটি কী? সেই শানে নুযুলের দিকেও আমাদের একটু খেয়াল রাখা দরকার। স্বাধীনতার ৫০ বছর এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মের শতবছর পেরিয়ে গেলেও আমরা তার স্বপ্নের কতটুকু কাছাকাছি পৌছাতে পেরেছি? আমাদের সামনে এটি একটি বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। সুতরাং ক্ষুধা- দারিদ্র্যমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে বঙ্গবন্ধুর যে লালিত স্বপ্ন সেই স্বপ্ন পূরণে আমাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। ২০২০ সাল শেষ। হাতে এখন সময় খুবই কম। মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে এখন থেকেই আমাদেরকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। পরিকল্পনা করতে হবে। প্র¯‘তি নিতে হবে।শুধু সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করেই থেমে গেলে হবে না। সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন পরবর্তী পরিকল্পনা করতে হবে। আমাদের সংবিধানের যে চারটি মূলনীতি রয়েছে। এই চারটি মুলনীতির দিকে আমাদের জোর দিতে হবে। দারিদ্র্যদূরীকরণে, নারীর ক্ষমতায়নে আমাদেরকে কাজ করতে হবে।
এরপর সভাপতি জাতিরজনকের প্রতি, মহানমুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়ে উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে সেমিনারের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন