কুমিল্লা নগরীতে মালবাহী ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজি চালিত অটোরিকশার যাত্রী নিহত দম্পতির মেয়ে আঁখি আক্তার (১৬) ভালো নেই। বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত তার জ্ঞান ফেরেনি। তবে সিএনজি অটোরিকশার চালক রাকিবুল ইসলাম (২০) আশঙ্কামুক্ত। তিনি সামন্য কথা বলছেন।
বুধবার জেলার দেবিদ্বার উপজেলার গজারিয়া গ্রামের ফরিদ মুন্সী (৬৫) চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। এসময় শাসনগাছা রেলক্রসিংয়ে তাদের বহন করা সিএনজি অটোরিকশায় ট্রেনের ধাক্কায় তিনি ও তার স্ত্রী পেয়ারা বেগম (৪৮) নিহত হন।
নিহত ফরিদ মুন্সীর ভাই পল্লী চিকিৎসক আবু তাহের মুন্সী বলেন, ভাই ও ভাবিকে দাফন করা হয়েছে। তাদের মেয়ে আঁখি ও ভাগ্নে রাকিবকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়।
অ্যাম্বুলেন্স চালক কমিশনের জন্য তাদের ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসি। মেয়েটির অবস্থা ভালো নয়। মাথায় রক্তক্ষরণ হয়েছে।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে তিনি আরও জানান, জ্ঞান ফিরলে অপারেশন করা যাবে। এতে আড়াই লাখ টাকা খরচ পড়বে। এত টাকা কোথায় পাব জানি না। তবে ভাগ্নের অবস্থা কিছুটা ভালো।
The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/4kxs
সাবস্ক্রাইব
নিরাপদ নিউজ আইডি দিয়ে লগইন করুন
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন