English

35 C
Dhaka
শুক্রবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৪
- Advertisement -

নিসচা’র সেমিনারই ছিলো মিজানুর রহমান খানের জীবদ্দশায় শেষ কোন অনুষ্ঠান…

- Advertisements -

প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান খান (৫৩) আর নেই। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

প্রসঙ্গত গত ০১ ডিসেম্বর নিরাপদ সড়ক চাই’র ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠক ‘স্বাধীনতার ৫০ বছরে নিসচার ২৭ বছর সড়ক দুর্ঘটনারোধে আমরা কতটা আন্তরিক ছিলাম?’-এ প্রথম আলোর যুগ্ন সম্পাদক মিজানুর রহমান খান  অংশ নেন এবং গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য ও তথ্য উপস্থাপন করেন। এই অনুষ্ঠানই ছিল তাঁর জীবদ্দশায় শেষ কোন অনুষ্ঠান।

অনুষ্ঠানের তাঁর দেয়া বক্তব্যটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো।

অনুষ্ঠানে উপস্থাপক মোঃ আশিক রহমান প্রশ্ন করেন, এই যে নিরাপদ সড়কের জন্য যে দীর্ঘদিনের আন্দোলন এবং যে আইনটি কার্যকর হচ্ছে না। আপনার কাছে শুনতে চাই আসলে একটি আইন পাশ হওয়ার পর সেটি কার্যকর হচ্ছে না, যে কারণে নিরাপদ সড়কের জন্য সকলের যে আন্দোলন , যে জায়গাটা সকলের চাওয়া সে জায়গাটায় আপনার বিশ্লেষণ শুনতে চাচ্ছি আসলে কিভাবে এটি নিশ্চিত করা যেতে পারে।

প্রশ্নের উত্তরে মিজানুর রহমান খান বলেন, আমি মনে করি যে ইলিয়াস কাঞ্চন সাহেব আমাদের মাঝে এক্তি রোল মডেল সৃষ্টি করেছেন। মাননীয় মন্ত্রী বলেছেন যে তিনি নতুন সাজেশন নেবেন। এবং তিনি নির্দেশনাও দিয়েছেন। আমি তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তাই সেই জায়গা থেকে আমি ঐ কথাটি খুব জোর দিয়ে বলতে চাই আমরা কিন্তু নিরাপদ সড়ক চাই, কিন্তু যারা সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হচ্ছেন, যারা তাদের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ হারাচ্ছেন, তাদের ক্ষেত্রে আমরা কি করতে পারি? সেই জায়গা থেকে আমি যদি একটা ঐতিহাসিক ক্রনোলোজি দেখি আমি বলবো যে, আমরা ১৭৪ বছর আগের একটা সমাজ ব্যবস্থায় আছি যেখানে সড়কে বা কোন একটা দুর্ঘটনায় যদি কোন একটা রাষ্ট্র ব্যবস্থার কাঠামোর মধ্যে কেউ দুর্ঘটনায় তিনি তার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ স্থায়ীভাবে ড্যামেজ হয় বা কেউ নিহত হন তাহলে এটা মনে করা হত এর কোন রাষ্ট্রের কোন দায় নেই এবং এই অবস্থাটা কিন্তু ব্রিটিশ ভারতে কিন্তু এতা আপনার ১৮৪৬ এর আগ পর্যন্ত ছিলো। ১৮৪৬ সালে এটি প্রথম দি ফ্যাটাল এক্সিডেন্ট এ্যাক্ট পাশ হয় এবং এই ১৮৪৬ সালের এই আইনটাই ৯ বছর পরে দি ফ্যাটাল এক্সিডেন্ট এ্যাক্ট ১৮৫৫ গ্রহণ করা হয়। আজকে আমাদের দেশে কিন্তু এই আইনটাও কার্যকর রয়েছে।

আমি নিরাপদ সড়ক চাই এর যারা কান্ডারি রয়েছেন তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে আমরা কি করবো। আমি এখানে আরেকটি প্রনোলোজির কথা বলতে চাই আমরা আজকে ২০১৮ সালের যে আইনটা পেয়েছি সেট হচ্ছে প্রথম আমরা যে পেলাম ১৮৫৫ সালে দি ফ্যাটাল এক্সিডেন্ট এ্যাক্ট, এরপর বিশেষ আইন করা হলো সড়ক ব্যবস্থাকে দুরঘতনাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ১৯৩৯ সালের মোটর ভেইকেল এ্যাক্ট। ১৯৩৯ সালের মোটর ভেইকেল এ্যাক্ট-এ একটি বিধান ছিলো সেই বিধানটি হচ্ছে সোলেশিয়াম ফান্ড।

আমি এখানে আসার আগে কথা বলেছিলাম বুয়েটের প্রফেসর শামসুল হকের সাথে। উনি আমাকে বললেন যে উনি এই টার্মটির জন্য পরিচিত নন। এবং আমাদের আরেকটি শব্দ হচ্ছে হিট এন্ড রান। আমাদের যে একটিভিস্ট রয়েছে আমি তাদের সাথে যোগাযোগ করেছি তারাও এই বিষয়টিকে ঐভাবে নজরে নেননি। যারা সড়কে মারা যান তাদের মধ্যে দুটো ভাগ করা হয়েছিলো ১৯৩৯ সাকের আগে। একটি হচ্ছে আপনার দায় দায়িত্ব নিরধারন করা আরেকটি হচ্ছে যেখানে দায় দায়িত্ব নির্ধারণ করা যায় না যেখানে হিট এন্ড রান এ কথাটির মধ্য দিয়ে ১৯৩৯ সালের এই আইনটি আমাদের দেশে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত বরাবর ছিলো। তার মানে হচ্ছে ১৯৭২ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত আমাদের আইনে কিন্তু এই সোলেশিয়াম ফান্ড কথাটি ছিলো। ততদিন ১৯৩৯ সালের আইনের উত্তরাধী কিন্তু আমরা ভোগ করছিলাম কিন্তু এই আইনটি কখনো প্রয়োগ হয়েছে বলে জানা যায় না । তাহলে ১৯৮৩ সালে জেনারেল এরশাদ সাহেব যখন এ আইনটি গ্রহণ করলেন তখন কি করলেন ঐ সোলেশিয়াম ফান্ড কথাটি মুছে দিলেন। কিন্তু ভারত কখনই এটা মুছে দেয়নি। এবং সুধু মুছে দেয়নি তা নয় ১৯৩৯ সালে এই আইনটি কার্যকর করা হয় তখন আমাদের ভূখণ্ডেও এটি আইন দ্বারা অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি ছিলোযে যারা মারা জাবেন তারা সাড়ে ৮ হাজার রুপি পাবেন, যারা আহত হবেন তারা ২ হাজার রুপি পাবেন। ১৯৮২ সালে ইন্ডিয়া এতাকে ২৫ হাজার নিহত হলে এবং আহত হলে সাড়ে ১২ হাজার । এবং ২০১৯ সালে ইন্ডিয়ান সুপ্রিম কোর্ট দেখলেন যে এই টাকাটার পরিমাণ খুব কম। তারপর সুপ্রিম কোর্ট একটি কমিটি গঠন করে দিলেন এবং এই কমিটির সুপারিশে এখন যেটা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ টাকা হচ্ছে কেও মারা গেলে অধিকার হিসেবে এবং কেউ যদি আহত হয় তাহলে সেই ভিক্টিমের পরিবার পাবে ৫০ হাজার রুপি।

আমরা আমাদের দেশে ২০১৮ সালে এবং এটা কিন্তু নূন্যতম যখন আমরা এই আইনটা পাশ করি তখন এই আইনটার পাশে চিপ মিনিস্টার মমতা ব্যানার্জী তার ২৩ টি জেলায় প্রত্যেকটিতে ৪ কোটি রুপি করে বরাদ্দ করেছিলেন।আমি মাননীয় সড়ক মন্ত্রী এবং সড়কে যারা নীতিনির্ধারক আছেন তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই এবং আমি মনে করি যে এবং ইলিয়াস কাঞ্চনের কাছে আমার অনুরোধ আপনি যে আন্দোলন এতদিন ধরে করে এসেছেন, প্রয়োজনে আপনি সেটা কিছুটা সময়ের জন্য স্থগিত করে হলেও সোলেশিয়াম ফান্ড গঠন করাটা আপনার ১ নাম্বার এজেন্ডাভুক্ত করা উচিত।

এর কারণ হচ্ছে যে এখন যে ট্রাস্ট বোর্ড করা হয়েছে এই কনসেপ্ট কিন্তু বিশ্বের কোন দেশে আমার জানা মতে এভাবে ট্রাস্ট বোর্ড করে এভাবে ফান্ড গঠনের যে কম্পোজিশনটা তৈরি করা হয়েছে এবং বিধি দ্বারা যে এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার যে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এটা কার্যকর হতে পারেনা। এবং এই বিধি কখন কার্যকর হবে তা আমরা জানিনা। সুতরাং এই যে আইন টা যেটা আমরা ১৮৫৫ সালের দি ফ্যাটাল এক্সিডেন্ট এ্যাক্ট যেটা এখনও এই মুহূর্তে কার্যকর রয়েছেসুতরাং আমরা বিধির দিকে না তাকিয়ে আমরা এই দি ফ্যাটাল এক্সিডেন্ট এ্যাক্ট এর আওতায় এবং ইন্ডিয়াতেও কিন্তু এটি কিন্তু একটা পাব্লিক ইন্ট্রেস ইন্ট্রিগেশনের আওতায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো তখন ইন্ডিয়ান সুপ্রিম কোর্ট জাস্টিস রাধা কৃষ্ণানকে ২০১৪ সালে তার নেতৃত্বে ৩ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে দেয়। সেই কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ২ লাখ এবং ৫০ হাজার নির্ধারণ করা হয়েছে।

এটা একটা ভয় সেটা কি ভয় তা হচ্ছে আমরা দেখি যে সড়ক পরিবহনের মালিক এবং শ্রমিকরা টাকা দিতে চায় না। দেখেন কিন্তু রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গিটা বদলাতে হবে। আমাদের ২০১৮ সালের আইনটিকে আমাদের ইলিয়াস কাঞ্চন তার মনিবন্ধে যুগোপযোগী আইন বলেছেন এটা আংশিক ঠিক। আমি এটার ভিন্নমোট পোষণ করি কারণ হচ্ছে এর অনেকগুলো বিধান রয়েছে যা কার্যকর করা যাবেনা। তার মধ্যে ট্রাস্ট বোর্ড একটি, এবং সেই আইনটি সংশোধন দরকারঅনেক অংশে। তবে এই আইনটি অবশ্যই একটি মাইলফলক অগ্রগতি এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। এবং এই যে ট্রাস্ট বোর্ড গঠন করে চালক এবং মালিকদের টাকা নির্ভর এ ব্যাপারটা থেকে আমাদের সরে আসতে হবে। এবং এই রাধা কৃষ্ণের সুপারিশ উড়িষ্যা রাজ্য সরকার এই ফান্ড গঠন করতে চেয়েছিলো না। সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিলো ১ কোটি টাকা দ্বারা সাথে সাথে সেই ফান্ড গঠন করা হলো। সুতরাং আমাদের এখানে আমাদের সড়ক পরিবহনের মালিক এবং শ্রমিকরা যদি দেখে যে আমার যদি এক্সিডেন্ট হয় এবং হিত এন্ড রান যদি হয় তাহলে আমি মনে করি ১৯৩৯ সালের ধারাবাহিকতায় ভারতের আইনি যে সোলেশিয়াম ফান্ড রয়েছে। সেই ফান্ড টা আমাদের সেভাবে রিপ্লেস করতে হবে। এতা কিন্তু ইন এডিশন টু।

আপনি যদি বলেন যে ট্রাস্ট বোর্ড যে অবস্থায় আছে সেটা ঐ অবস্থায় থাকতে পারে তার সঙ্গে এটা কিন্তু এ্যাড হবে। এবং এক্ষেত্রে হচ্ছে যে মানুষের এই যে ভিক্টিমের পরিবারে টাকা পাওয়াটাই ক্ষতিপুরনের টাকা পাওয়াটাই মূখ্য। ইদানিং আপনারা লক্ষ্য করে দেখবেন যে যখন একটা এক্সিডেন্ট হয় তখন একটা কম্পেন্সেশন কোন না কোন ক্ষেত্রে লোকালি যেটা দেখি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাদেরকে এরেঞ্জ করতে দেওয়া হয়। সুতরাং যখন একটি ব্যবস্থা চলমান রয়েছে তখন মানুষের অধিকারের জায়গায় সংঘটিতভাবে এই জায়গাটিকে তৈরি করতে হবে। প্রথমে আমি বলব নিরাপদ সড়ক চাই এর কাছে আমার বিনীত আবেদন তারা যাতে এই বিষয়টিকে আইনে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য তারা নির্দিষ্টভাবে একটা এজেন্ডা ঠিক করেন।

এবং আপনি দেখবেন যে ২০১৮ সালের আইনে আছে সড়কে কোন যান যদি অর্থাৎ কোন সরকারী সম্পত্তির ক্ষতি হয় তাহলে ৩ মাসের মধ্যে তার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। কিন্তু মানুষের জীবনের দাম সরকারি সম্পত্তির চেয়ে কম এটা ২০১৮ সালের আইনের বিরাট ঘাটতি। অর্থাৎ সরকারী কোন যানমালের ক্ষতি হলে তার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে ৩ মাসের মধ্যে অথচ মানুষ যদি মারা যায় বা তাকে মেরেও ফেলা হয় তার ক্ষতিপূরণের কোন টাইমফ্রেমের নির্ধারণ করা হয় নাই। এভাবে আইন চলতে পারেনা।কারণ এটা মানুষের ডিগনিটিকে আহত করে। মানুষের জীবনের মূল্যকে কমিয়ে দেয়। একজন উপার্জনক্ষম ব্যক্তি তিনি যখন মারা যায় বা একজন পরিবারের মূল ব্যক্তি চিরতরে বিদায় নেন তখন সেই পরিবারের কি হবে? সুতরাং এখানে সরকার এখানে কি করতে পারে? এখানে সরকারের কর্মকর্তারা আছে দেখেন আপনারা ইন্ডিয়ান মডেলটা দেখেন এবং সেখানে ৩০% কিন্তু সরকার দেয়। তার মানে হচ্ছে ১০০ টাকার মধ্যে কিন্তু ৩০ টাকা সরকার কে দিতে হবে। আর ৭০% কে দিবে? এই ৭০ বাইরের মালিকদের বা চালকদের এই যে হিট এন্ড রান এবং আমি আরও একটা বলবো যে ইন্ডিয়ান সরকার তার অফিসিয়াল স্টাস্টিক্স রিপোর্টে প্রকাশ করে থাকে যে ৩৪ শতাংশ অর্থাৎ দের লাখ মানুষ মারা যায় তার ৩৪ শতানশ কিন্তু হিট এন্ড রান এভাবে সরকারীভাবে কিন্তু এটাকে ক্লাসিফাই করা হয়।

আমাদের মধ্যে যারা এই হিসাবগুলো সংবাপত্রে রাখেন তাদের ত্রুটি হচ্ছে তারা এই হিট এন্ড রান এর মত ক্লাসিফিকেশনগুলো করেন না। তারা শুধু গড় দেখান যে এত লোক নিহত হয়েছে। আমি অনুরওধ করবো সরকারী যারা রোড এক্সিডেন্ট এর উপর আছেন তারা অফিসিয়ালি স্টাস্টিক্স রিপোর্টে প্রকাশ করুন এবং সেখানে হিট এন্ড রান তাকে আলাদাভাবে দেখান। হিট এন্ড রান এর উদ্দেশ্যই হচ্ছে ভিক্টিমের পরিবারকে সহায়তা দেওয়া।

আমি লর্ন ওয়াটসনের একটা উক্তি আমি স্বাক্ষর হিসেবে বলছি তিনি বলছেন দি এ্যাকশন ফোর সলেশিয়াম এন্ড ড্যামেজিয়াম এডমিন এলাউড টু দা স্পট প্যারেন্ট ওর চাইল্ড ফোর সেঞ্চুরি ইন সপ্ট লেন্ড। আমি সরকারী মহলের পাশাপাশি নিরাপদ সড়ক চাই এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে বলবো তারা যেন এই বিষয়টির উপরে ফোকাস দেন।

উল্লেখ্য প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান খান গত ২৭ নভেম্বর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। প্রথমে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। সেখানে সমস্যা বাড়লে সেখান থেকে গত ১০ ডিসেম্বর তাঁকে মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁকে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে রেখে চিকিৎসা করা হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত শনিবার বিকেলে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। আজ সন্ধ্যা ছয়টা পাঁচ মিনিটে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন দায়িত্বরত চিকিৎসক।
সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন