২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে গিনির গোয়াশ শহরে শুরু হয়েছে ইবোলোর টিকাদান কর্মসূচি। ইবোলার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় টিকা কার্যক্রম শুরু করেছে দেশটি।
ইবোলা আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসা সবাইকেই টিকা দেয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর্মী ও সম্মুখ যোদ্ধাদের অগ্রাধিধার দিতে হবে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।
২০১৩ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত ইবোলার প্রাদুর্ভাব দেখা দেয় গিনিসহ বেশ কয়েকটি আফ্রিকান দেশে। প্রাণ হারান ১১ হাজার ৩শ জনের। তবে বর্তমানে গিনিতে ইবোলা টিকার জন্য পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। এছাড়াও, কীভাবে ইবোলা নিয়ন্ত্রণে নেওয়া যায় সেই বিষয়েও দক্ষতা বেড়েছে বলছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
উল্লেখ্য, গত ১৪ই ফেব্রুয়ারি এখানেই প্রথম ইবোলা আক্রান্ত ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া যায়।