English

24 C
Dhaka
বৃহস্পতিবার, মার্চ ২৮, ২০২৪
- Advertisement -

চলচ্চিত্রগ্রাহক ও প্রযোজক-পরিচালক কিউ এম জামানের ২২ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

- Advertisements -

আমাদের দেশের পথিকৃৎ চলচ্চিত্রগ্রাহক ও প্রযোজক-পরিচালক, কিউ এম জামানের ২২ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। তিনি ১৯৯৯ সালের ১৪ জুন, ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন । মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৬ বছর। এই গুণি চলচ্চিত্রগ্রাহকের স্মৃতির প্রতি বিন্ম্র শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।

কিউ এম জামান (কাজী মেজবা-উজ-জামান) ১৯৩৩ সালে, কুমিল্লার হাজিগঞ্জের সাহেব বাড়িতে, জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি ভারতের কলকাতা ও বোম্বের কিছু ছবিতে সহকারী চিত্রগ্রাহক হিসেবে (‘কিরণ দে’ ছদ্মনামে) কাজ করেছেন।

১৯৫৬ সালে, মুক্তি প্রাপ্ত আমাদের দেশের প্রথম সবাক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’-এর চিত্রগ্রাহক, কিউ এম জামান। চিত্রগ্রাহক হিসেবে তাঁর অন্যান্য ছবি- আসিয়া, মাটির পাহাড়, আকাশ আর মাটি, এদেশ তোমার আমার, জোয়ার এলো, রাজধানীর বুকে, কখনো আসেনি, চান্দা, তালাশ, নতুন সুর, সোনার কাজল, প্রীত না জানে রীত, সুতরাং, দুই দিগন্ত, মালা, উজ্বালা, সাগর, কাজের নৌকা, পরশমনি, ভাইয়া, সখিনা, সপ্তডিঙ্গা, মিশর কুমারী,
ছদ্মবেশী, ভানুমতি প্রভৃতি।

‘ছদ্মবেশী’ ও ‘ভানুমতি’ নামে দু’টি চলচ্চিত্র পরিচালনা করেছেন কিউ এম জামান। এই চলচ্চিত্র দু’টির প্রযোজকও ছিলেন তিনি।

ব্যাক্তিজীবনে কিউ এম জামান ১৯৫৮ সালে, চিত্রনায়িকা সুলতানা জামানের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। কিউ এম জামান-সুলতানা জামান দম্পতীর এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

১৯৫৮ সালে, কিউ এম জামান এফডিসিতে প্রধান চলচ্চিত্রগ্রাহক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্রগ্রাহক সংস্থার প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম একজন । তিনি একাধীকবার এই সমিতির সভাপতির দায়ীত্বও পালন করেছেন।

চলচ্চিত্রশিল্পের অন্যতম অগ্রপথিক হয়ে, এই শিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন কিউ এম জামান। চলচ্চিত্রশিল্পে তাঁর অনন্য অবদান অবশ্য অবশ্যই স্মরণযোগ্য।

সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন