নিহতের বড় ছেলে সেলিম কাজী পুলিশ ও সাংবাদিকদের জানান, আমার মেজো ভাই আলীম কাজী দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত ছিল। প্রায় প্রতিদিনই আমার ভাই মাদকের টাকার জন্য আমার বাবার সাথে ঝগড়া করতো। শনিবার সকালে ঘুম থেকে উঠেই বাবার কাছে টাকা চায়।
যেহেতু সে প্রতিনিয়ত মাদক কেনার জন্য টাকা চায়, তাই বাবা টাকা না দেওয়ার জন্য বলে। এই নিয়ে বাবা ও ভাইয়ের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে সে বটি দিয়ে পেছন থেকে বাবার ঘাড়ে কোপ দিলে সঙ্গে সঙ্গে দেহ থেকে মাথা কেটে ঝুলে পড়ে। পরে আমরা বাবাকে আড়াইশ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।