English

33 C
Dhaka
বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৪
- Advertisement -

আদালতে ধর্ষকদের দায় স্বীকার: গণধর্ষণের পর কিশোরীর হাতে দেয়া হয় ৬০ টাকা

- Advertisements -

সিলেটের দক্ষিণ সুরমার চন্ডিপুল থেকে ২২ বছরের এক কিশোরীকে ধরে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছে কয়েকজন যুবক। ধর্ষণের পর ওই কিশোরীকে লালাবাজার এলাকায় নামিয়ে দিলে ধর্ষণকারীরা পালিয়ে যায়। এসময় ওই কিশোরীর হাতে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও গাড়ী ভাড়ার ৬০ টাকা হাতে তুলে দেয় ধর্ষণকারীরা। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি এ ঘটনাটি ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি মনিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, কিশোরীকে ধর্ষণ করে লাপাত্তা হয়ে যায় ধর্ষণকারীরা। পরে পুলি প্রযুক্তিসহ নানা ভাবে চেষ্ঠা চালিয়ে ৪জনকে গ্রেফতার করেছে। এরমধ্যে ৩জন আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দী দিয়েছে। কিশোরীকে দক্ষিণ সুরমার চন্ডিপুল থেকে সিএনজি অটোরিকশা করে সিলেট জেলার ওসমানীনগর থানাধীন চন্ডীত্তীয়র গ্রামস্থ কালা চাঁদের তলার দক্ষিণ পার্শ্বে রুনি হাওড় নামক স্থানে গণধর্ষণ করে হয়।

Advertisements

ধর্ষণের ঘটনায় কিশোরীর বোন বাদী হয়ে দক্ষিণ সুরমা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করলে পুলিশ প্রযুক্তি সহায়তায় চার ধর্ষণকারীকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃত সোহেল মিয়া, জামাল খাঁন, সাইফুর রহমান বাবুল গত ১৮ মার্চ ধর্ষণের দায় স্বীকার করে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ২য় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে।

পুলিশ জানায়, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ সুরমা থানাধীন হুমায়ুন রশিদ চত্বর থেকে সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে কিশোরীকে ধর্ষণকারীরা সুকৌশলে চন্ডীপুলে যাওয়ার কথা বলে সিএনজি গাড়ীতে তুলে। এরপর ধর্ষণকারীরা কিশোরী চন্ডিপুলে না নামিয়ে জোরপূর্বক অপহরন করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে পালাক্রমে গণধর্ষণ করে। দক্ষিণ সুরমা থানা পুলিশ ক্লুলেস গণধষর্ণ মামলাটি তদন্তে নেমে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে গত ১৮ মার্চ আসামিদের গ্রেফতার করে বছরের এক কিশোরীকে ধরে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছে কয়েকজন যুবক। ধর্ষণের পর ওই কিশোরীকে লালাবাজার এলাকায় নামিয়ে দিলে ধর্ষণকারীরা পালিয়ে যায়। এসময় ওই কিশোরীর হাতে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও গাড়ী ভাড়ার ৬০ টাকা হাতে তুলে দেয় ধর্ষণকারীরা। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি এ ঘটনাটি ঘটে।

Advertisements

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি মনিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, কিশোরীকে ধর্ষণ করে লাপাত্তা হয়ে যায় ধর্ষণকারীরা। পরে পুলি প্রযুক্তিসহ নানা ভাবে চেষ্ঠা চালিয়ে ৪জনকে গ্রেফতার করেছে। এরমধ্যে ৩জন আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দী দিয়েছে। কিশোরীকে দক্ষিণ সুরমার চন্ডিপুল থেকে সিএনজি অটোরিকশা করে সিলেট জেলার ওসমানীনগর থানাধীন চন্ডীত্তীয়র গ্রামস্থ কালা চাঁদের তলার দক্ষিণ পার্শ্বে রুনি হাওড় নামক স্থানে গণধর্ষণ করে হয়।

ধর্ষণের ঘটনায় কিশোরীর বোন বাদী হয়ে দক্ষিণ সুরমা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করলে পুলিশ প্রযুক্তি সহায়তায় চার ধর্ষণকারীকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃত সোহেল মিয়া, জামাল খাঁন, সাইফুর রহমান বাবুল গত ১৮ মার্চ ধর্ষণের দায় স্বীকার করে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ২য় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে।

পুলিশ জানায়, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ সুরমা থানাধীন হুমায়ুন রশিদ চত্বর থেকে সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে কিশোরীকে ধর্ষণকারীরা সুকৌশলে চন্ডীপুলে যাওয়ার কথা বলে সিএনজি গাড়ীতে তুলে। এরপর ধর্ষণকারীরা কিশোরী চন্ডিপুলে না নামিয়ে জোরপূর্বক অপহরন করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে পালাক্রমে গণধর্ষণ করে। দক্ষিণ সুরমা থানা পুলিশ ক্লুলেস গণধষর্ণ মামলাটি তদন্তে নেমে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে গত ১৮ মার্চ আসামিদের গ্রেফতার করে।

সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন