English

21 C
Dhaka
বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ১৩, ২০২৫
- Advertisement -

বিভিন্ন অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

- Advertisements -

গণঅভ্যুত্থানে পতন ও সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ সেই ফ্যাসিবাদ গোষ্ঠী ঝটিকা মিছিলসহ বিভিন্ন অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এই ফ্যাসিবাদরা ঢাকায় কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানোর পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পেট্রল বোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটাছে।

ডিবি পুলিশ বলছে, অতি গোপনে বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে স্থান নির্বাচিত ফ্যাসিবাদরা তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালিত করছে।

তবে পুলিশ বলছে, বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) লকডাউন কর্মসূচিতে কোনো হুমকি না থাকলেও ঢাকায় অবস্থিত রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এছাড়া ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ৫০ থানায় অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্রে জানা যায়, পুলিশের পক্ষ থেকে রাজধানী নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে থাকার দাবি করলেও আসলে মাঠ পর্যায়ে কতটুকু সফলতা এসেছে? শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় স্থাপনাসহ যানবাহন থেকে শুরু করে বিভিন্ন যাত্রীবাহী যানবাহনে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নির্বিচারে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে মাক্স ও হেলমেট পরিধানকারী একদল লোক। ডিএমপির পরিসংখ্যান বলছে গত ১১ দিনে রাজধানীর ১৫টি স্থানে ১৭টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।

আরও জানা যায়, ককটেল বিস্ফোরণ করে কিংবা বাসে আগুন দিয়ে ক্ষান্ত নয় ফ্যাসিবাদ দুর্বৃত্তরা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও পেট্রল বোমা নিক্ষেপ করছে। সর্বশেষ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এ অবস্থিত মোহাম্মদপুর প্রিপারটরি স্কুলের গার্লস শাখায় পেট্রল বোমা নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। কার্যক্রম নিষিদ্ধ একটি দলের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে ঢাকায় অবস্থিত রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায়। বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, সুপ্রিম কোর্ট, সচিবালয়সহ প্রধান প্রধান সরকারি কার্যালয়গুলোতে পুলিশের পাশাপাশি পর্যাপ্ত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যরাও মাঠ পর্যায়ে নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে কাজ করে যাচ্ছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এসব রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ছাড়াও রাজধানীর বনানী, উত্তরা, বাড্ডা, পল্টন ও ধানমন্ডিসহ বিভিন্ন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

বুধবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, ঢাকার বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ একটি দলের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা জোরদারের করা হয়েছে। বর্তমান নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ একটি দলের বৃহস্পতিবারে (১৩ নভেম্বর) কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ কার্যালয়গুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

অন্যদিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ৫০ থানায় আট-দশজন করে পুলিশ সদস্য বাড়তি মোতায়েন করা হয়েছে। হামলার কোনো আশঙ্কা না থাকলেও সতর্কতার কারণে এসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) অপরাধ কর্মকাণ্ডের জন্য অর্থ ও লোক সাপ্লাইকারি ফ্যাসিবাদ নেতাসহ গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর একাধিক স্থানে অভিযান পরিচালনা সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী ও তার অঙ্গ সংগঠনের ৪৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এদের মধ্যে, মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান উপজেলার বাসাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. আইয়ুব খান (৬০)। তিনি অর্থ জোগানদান, ঝটিকা মিছিল ও অপরাধ কর্মকাণ্ডের লোক সরবরাহের দায়িত্ব পালন করতেন।

অন্যান্য গ্রেপ্তাররা হলেন- কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের সাবেক ক্রীড়া সম্পাদক পারভেজ আনোয়ার তনু (৪৬), কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক এস এম আক্তারুজ্জামান টিপু (৬০), ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মতিঝিল থানা ১০ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুব উল আলম ওরফে পরশ (৩৫), চাঁদপুর ফরিদগঞ্জ থানা ১১ চরদুখি ইউনিয়ন সভাপতি ও ৪ ওয়ার্ড নেওয়াজপুরের যুবলীগ সদস্য মো. কামাল পাটোয়ারী (৩৫), বংশাল থানা ৩৩ ওয়ার্ড আব্দুল হাদী লেন ইউনিট যুবলীগের প্রচার সম্পাদক মো. রকি (৩৯), রমনা থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. রুহুল কুদ্দুস (৫৮), ডিএসসিসির ৩৯ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কাউন্সিলর রোকন উদ্দিন আহম্মেদ (৬০), ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী মো. অন্তত আহমেদ ওরফে আলভী (২১), মোহাম্মদপুর থানা ৩৩ ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মো. শাকিল  বিশ্বাস (২১), ছাত্রলীগ কর্মী ও ঝটিকা মিছিলে অংশগ্রহণকারী মো. রাফি (২৩), ঢাকা মহানগর উত্তর আদাবর থানা আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য মো. জাহিদ সিদ্দিক রেজা (৫৬), ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ও ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়া শেখ সাজে আলম সবুজ (৩৭), আদাবর থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ৩০ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য মো. কামাল সেন (৪০), ছাত্রলীগ কর্মী ও ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়া অনিক মন্ডল (২১), দারুসসালাম থানার ওয়ার্ড সভাপতি অনিন্দ্র চন্দ্র দাস (৫০), ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা (৫৪), যাত্রাবাড়ী থানা শ্রমিক লীগের ৪৮ ওয়ার্ড শাখার সভাপতি মো. আমিনুদ্দিন (৪৮), ঢাকা মহানগর দক্ষিণ চকবাজার থানা কমিটি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মো. রাহাত হাসান জাবেদ (২৬), আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী ও ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়া আল আমিন ওরফে আকাশ মণ্ডল (২৭), আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী ও ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়া মো. হৃদয় (২৯), আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী কামাল হোসেন (৪৫), পটুয়াখালী বাউফল সূর্যমনি ইউনিয়নের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের মো. বাবলু ফরাজী (৩৮), স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য সৈয়দ আল আমিন (৩৬), বরগুনা তালতলী উপজেলা ৭ আর পাঙ্গাসিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সাইদুর রহমান (৪৮)  গোপালগঞ্জ সদর পৌর আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি আলী নাইম খান জিমি (৪০)ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী যুবলীগের সংগঠক মো. মিজানুর রহমান টিটু (৪২), নারায়ণগঞ্জ জেলা সোনারগাঁও থানার মোগড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আমিরুল ইসলাম হৃদয় (৩৫), শেরপুর জেলা নকলা থানার শ্রমিক লীগের সভাপতি মোঃ খোরশেদ আলম (৪০), গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৩৫ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মীর ওসমান গণি কাজল (৪০), ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের উপ-সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক মাসুদ হাওলাদার ওরফে আলিফ (৩০), কুড়িগ্রাম জেলা শাখার আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মো. ফরহাদ হোসেন ধুলু (৬০), আদাবর থানা ছাত্রলীগের  সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. মাসুদ রানা (৩৪), ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি  ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সহ-সম্পাদক মো. মিজান বিশ্বাস (৩৩), রামপুরা থানা আওয়ামী লীগের সাবেক কার্যকরী সদস্য ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মো. মোস্তাক আহমেদ রিপন (৪৪),  ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ৩১  ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. রায়হান উদ্দীন (৩৪), ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের যুবমহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক স্মৃতি (২৮)  মাদারীপুর জেলা শিবচর থানা আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সহ-সভাপতি জামাল হোসেন শেখ (৩৯), যশোর জেলা শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফাহমিদ হুদা বিজয় (২৩), কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. ফুয়াদ হাসান (৩৬), ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী মো. হামিদ (২৯), নারায়ণগঞ্জ জেলা আড়াইহাজার থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. মনির হোসেন শিকদার(৬০), মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান উপজেলার বাসাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. আইয়ুব খান (৬০), নোয়াখালী জেলার  হাতিয়া থানার ৮ নম্বর সোনাদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও আওয়ামী লীগ মনোনীত সাবেক ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম (৪০) ও মতিঝিল থানার ৯ ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি শাহীন ইসলাম (৩৫)।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ফ্যাসিবাদ গোষ্ঠীরা বিভিন্ন অ্যাপসের মাধ্যমে সাংগঠনিক কার্যক্রম চালাচ্ছে। বিশেষ করে টেলিগ্রাম অ্যাপ ব্যবহার করছে বেশি। সেখানে তারা নির্দেশনা দেয়, যে অমুক জায়গায় জড়ো হতে হবে। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী তারা ২-১ মিনিটের মধ্যে সড়কে মিছিলের করে সেটা ভিডিওতে ছড়িয়ে দেয়। এছাড়া বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ এই ফ্যাসিবাদরাই ঘটিয়েছে। এই সব ফ্যাসিবাদী অপরাধীদের গ্রেপ্তারের পরে অ্যাপসের মাধ্যমে কার্যক্রম বিষয়টি সামনের দিকে আসে। ডিবি সব ধরনের কার্যক্রম প্রতিহত করে যাচ্ছে এবং অ্যাপস গুলোকে মনিটরিং করা হচ্ছে।

এদিকে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি সূত্র জানায়, গত কয়েকদিনের ককটেল বিস্ফোরণ ও বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা প্যাটার্ন বিশ্লেষণ করে দেখা যায় অধিকাংশ ঘটনা ঘটেছে রাতের বেলায়। সেজন্য রাতে যেন কোনো ধরনের নাশকতার ঘটনা না ঘটতে পারে সেজন্য বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও কার্যক্রম গ্রহণ করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

এ বিষয়ে রমনা থানার এক কর্মকর্তা বলেন,বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় গত কয়েকদিন ধরেই রমনা থানায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। শুধু থানায়ই নয় রমনা থানার অধীনে যেসব এলাকা আছে সেসব এলাকায়ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ডিএমপির শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, থানার সামনে বাড়তি পুলিশ সদস্য মোতায়েন করার বিষয়টি স্বাভাবিক নিরাপত্তা কার্যক্রম। এছাড়া শাহবাগ থানা এলাকায় প্রায়ই দাবি-ধাওয়া নিয়ে বিভিন্ন আন্দোলন সংঘটিত হয়। এসব বিষয় মাথায় রেখে এবং বর্তমান পরিস্থিতি মাথায় রেখে বাড়তি পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে থানা সামনে। তবে বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।

অপরদিকে, নিরাপত্তা নিশ্চিতে ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

বুধবার বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম জানান,  রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। এর মধ্যে রাজধানীসহ ঢাকায় ১২ প্লাটুন ও আশপাশের জেলায় দুই প্লাটুনসহ মোট ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/mfjp
Notify of
guest
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন
সবচেয়ে নতুন Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন