English

29 C
Dhaka
শুক্রবার, মার্চ ২৯, ২০২৪
- Advertisement -

স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের শ্রদ্বাঞ্জলী

- Advertisements -

আজ মহাণ ২৬ মার্চ। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী। ১৯৭১ সনের ৭ই মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ১৮ মিনিটের ভাষণ ছিল পাকিস্তানী হানাদার ও এদেশীয় দোষর রাজাকার আল বদর আল শামসদের সম্মুখযুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করে বাংলাদেশ নামক রাস্ট্রের উদ্ভব হয়।আমরা পেলাম স্বাধীন সাীবভৌম বাংলাদেশ।

লাল সবুজের পতাকা ও ৫৫৫৯৮ বর্গমাইলের একটি দেশ- বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে এবং একটি শক্তিশালী তর্জুনীর শক্তিতে বলিয়াণ ছিল সাড়ে ৭ কোটী বাঙ্গালী। কে ঠেকায় বাঙ্গালীকে? কে ঠেকায় বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদেরকে? ৩০ লক্ষ শহীদ ও দু’লক্ষ সত্তর হাজার বাঙ্গালীর রক্ত ও সম্ভ্রমহানীর বিনিময়ে আমরা পেলাম ২৩ বছরের জিন্ঝিরমুক্ত স্বাধীনতা। আজ সেই স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী। আজকের দিনটি ছিল বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ন।

আজকের এদিনকে স্মরনীয় করে রাখতে সকাল সাড়ে ১০ ঘটিকায় বরাবরের মতই বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন সীতাকুন্ড উপজেলা শাখার নেতৃবৃন্দ চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সদস্য সচিব মুহাম্মদ ইউসুফ খাঁনের নেতৃত্বে সীতাকুন্ড মাইক্রোস্ট্যান্ত সংলগ্ন বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদের সামনে থেকে র‍্যালীসহ সীতাকুন্ড কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমবেত হয়। প্রথমেই কয়েকটি গ্রুপে গ্রুপ হয়ে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙ্গালী, বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধান্জলী নিবেদন করে।

এরপর অনুরূপভাবে কয়েকটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধান্জলী নিবেদন করে। বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন সীতাকুন্ড উপজেলা শাখার আহ্বায়ক দীপক কান্তি চৌধুরীর সভাপতিত্বে নির্বাহী আহ্বায়ক রবিউল হোসেন চৌধুরী ও সদস্য সচিব মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের পরিচালনায় শপথ বাক্য পাঠ করাণ সীতাকুন্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন সীতাকুন্ড উপজেলা শাখার চীফ এডভাইজার অধ্যাপক সুনীল বন্ধু নাথ।

প্রধান অতিথি ছিলেন বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা শাখার সদস্য সচিব, সাবেক ছাত্রনেতা মুহাম্মদ ইউসুফ খাঁন। সংক্ষিপ্ত আলোচনায় অংশ নেয় যথাক্রমেঃ বীরমুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম, বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল হুদা, মাস্টার নুরুল মোস্তফা, আব্দুল গনি, মুজিবুর রহমান, সার্জেন্ট(অবঃ) জহুরুল আলম, মোঃজামাল উদ্দীন, ইকবাল হোসেন, নোয়ামিয়া কন্ট্রাক্টর, রফিকুল আলম মেম্বর, মর্তুজা মেম্বর, মামুন, কামরুন্নাহার, কামরুল ইসলাম, সালাহউদ্দিন, মোরশেদ আলম, জয়নাল আবেদীন, মামুনুর রশিদ মাহিন, মামুনুর রশিদসহ শতাধিক নেতৃবৃন্দগণ। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মুহাম্মদ ইউসুফ খাঁন বলেন, আগামীর বাংলাদেশ হোক পরস্পর পরস্পরের ভাতৃত্ব বন্ধনের, পরস্পর পরস্পরের প্রতি আন্তরিক ভালবাসার, আগামীর বাংলাদেশ হোক শান্তি সেবার কল্যাণের। আগামীর বাংলাদেশ হোক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার এক উন্নত ও সুখী সম্বৃদ্ধ বাংলাদেশ।

সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন