এ ধরনের উদ্যোগ আরো বাড়ানো প্রয়োজন বলেই মনে করেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।
আমাদের ছোট্ট দেশ, অথচ রয়েছে বিপুল জনসংখ্যা। এই জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা মেটাতে কৃষি খাতের উন্নয়ন অত্যাবশ্যকীয়। এখনো আমাদের দেশে হেক্টরপ্রতি উৎপাদন অনেক দেশের তুলনায় অনেক কম।
প্রত্যেক উপকারভোগী কৃষককে ১০ কেজি করে মোট ২০ কেজি ডিএপি ও এমওপি সার এবং পাঁচ কেজি করে উফশী বীজ দেওয়া হবে। পাশাপাশি কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বোরোর সমলয় চাষাবাদ ব্লক প্রদর্শনী স্থাপনের জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় ১৭ কোটি ৪২ লাখ ৭৭ হাজার টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।
সারা দেশে এ রকম ১২২টি ব্লক স্থাপন করা হচ্ছে। প্রতিটি ব্লক হবে ৫০ একরের। উদ্যোগটি ভালো হলেও উপকারভোগী কৃষকদের কিছু অভিযোগ আছে। এর একটি হলো হাওর এলাকায় কিছুটা আগাম চাষাবাদ হয়। অনেকেই এরই মধ্যে তাদের বীজতলা তৈরি করে ফেলেছে। তারা মনে করে, উদ্যোগটি আরো আগে নেওয়া প্রয়োজন ছিল।
আমরা মনে করি, উদ্যোগের সর্বোচ্চ সুফল নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দ্রুততম সময়ে কৃষকদের হাতে বীজ ও সার পৌঁছে দেওয়া হবে। পাশাপাশি কৃষি খাতকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য অনুরূপ উদ্যোগ বাড়াতে হবে।
The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/a8wy