মালয়েশিয়ায় কাজ করতে যাওয়া অনেক শ্রমিক প্রতারণারও শিকার হয়েছেন। মাসের পর মাস অপেক্ষা করেও কাজ মেলেনি।
গত ৩১ মে বাংলাদেশসহ কর্মী জোগানদাতা ১৪টি দেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী যাওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। এর মধ্য দিয়ে একটি সিন্ডিকেট বা চক্রের নির্মম দুর্নীতির চিত্র ফুটে ওঠে।
সম্প্রতি ঢাকায় কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের সংগঠন ডিকাব সদস্যদের সঙ্গে আলাপকালে ঢাকায় মালয়েশীয় হাইকমিশনার হাযনাহ মো. হাশিম এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেন যে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার ঘিরে সক্রিয় সিন্ডিকেটগুলো বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। সম্প্রতি পত্রিকান্তরে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, দেশের সব রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সুযোগ দেওয়া হয় না।
বাংলাদেশি কর্মীদের পছন্দের জায়গা মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার গত শুক্রবার রাত ১২টা নাগাদ বন্ধ হলেও মালয়েশিয়া গমনেচ্ছু কর্মীদের শেষ সময়ে অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। মে মাসের ৩০ ও ৩১ তারিখেও অনুমোদন দেয় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।