অন্যান্য সরকারি খাতের ঋণ ছিল ৫০ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের ঋণের পরিমাণ ছিল ১৬ লাখ ৮৫ হাজার ৭৬ কোটি টাকা। ২০২৩ সালের একই সময়ে এই ঋণের পরিমাণ ছিল ১৫ লাখ ৭০ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে বেসরকারি খাতের ঋণ বেড়েছে মাত্র এক লাখ ১৪ হাজার ৪০৬ কোটি টাকা বা ৭.২৮ শতাংশ।
বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবাহ কমে যাওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকটের কারণে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগের পরিবেশ ছিল না। ব্যাংক নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘এখন অনেকেই বিনিয়োগ করতে ভয় পাচ্ছেন। মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ক্রয়ক্ষমতাও কমেছে। ফলে ঋণের চাহিদা কম।’
আমরা মনে করি, বেসরকারি খাতের বিকাশ ত্বরান্বিত করতে নানামুখী উদ্যোগ নিতে হবে। সর্বোপরি এই খাতে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/in2c