আশা করা হচ্ছে, এই উদ্যোগ ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার করবে।
প্রথম নির্দেশনাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে সরকারি মালিকানাধীন বহুজাতিক কম্পানিগুলোর শেয়ার দ্রুত পুঁজিবাজারে অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। এর মাধ্যমে বাজারে তারল্য বৃদ্ধি পাবে এবং বিনিয়োগের নতুন সুযোগ সৃষ্টি হবে।
দ্বিতীয়ত, দেশি বড় বেসরকারি কম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্ত করার ক্ষেত্রে প্রণোদনা দেওয়ার প্রস্তাবও বাজারের গভীরতা বাড়াতে সহায়ক হবে।
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা গেলে বাজারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি বৃদ্ধি পাবে। পঞ্চম নির্দেশনায় বড় কম্পানিগুলোকে ব্যাংকঋণের ওপর নির্ভর না করে পুঁজিবাজার থেকে বন্ড ও ইকুইটির মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরির কথা বলা হয়েছে।
অতীতেও অনেক ভালো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, কিন্তু যথাযথভাবে বাস্তবায়নের অভাবে সেগুলো আশানুরূপ ফল দেয়নি। এবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আন্তরিকভাবে এই নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে সচেষ্ট হতে হবে। একই সঙ্গে ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদেরও বাজার গঠনে সহযোগিতা করতে হবে।