তাদের ছত্রচ্ছায়ায় নতুন প্রজন্মের সন্ত্রাসীরা সংগঠিত হচ্ছে এবং চাঁদাবাজি, জমি দখল, পশুর হাটের নিয়ন্ত্রণ, এমনকি সিটি করপোরেশনের ময়লা বাণিজ্য ও ডিশ-ইন্টারনেট ব্যবসায়ও আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে। ঘটছে হত্যাকাণ্ড।
প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর পল্লবীতে গত বুধবার দুপুরে এক দম্পতিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। জয়পুরহাটে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন এক ছাত্রদল নেতা।
এ ছাড়া দেশের চার জেলায় হত্যা করা হয়েছে আরো চারজনকে। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডগুলো জনমনে আরো আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। পল্লবীতে দম্পতিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা, জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাকে হত্যা, সিলেটের কানাইঘাটে শ্রমিক নেতা খুন, সন্দ্বীপে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, ঝিনাইদহে জমিসংক্রান্ত বিরোধে কৃষক হত্যা এবং কিশোরগঞ্জে চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা—এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা হলেও দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতিরই ইঙ্গিত বহন করে।
এসব ঘটনায় যেমন সামাজিক অস্থিরতার চিত্র উঠে আসে, তেমনি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।