তবে কারা কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, কারাগারের ভেতর থেকে মোবাইল ফোনে কথা বলার সুযোগ নেই। আর সালমান এফ রহমানকে যেখানে বন্দি রাখা হয়েছে, সেখানে জ্যামার বসানো আছে। তার পরও যেহেতু মোবাইল ফোন ব্যবহারের অভিযোগ পাওয়া গেছে, তাই বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হবে।
কারাগারে বন্দিদের এমন অবৈধ সুযোগ-সুবিধা প্রদানের অভিযোগ নতুন নয়।
মূলত মোটা অঙ্কের টাকার লোভেই কারাগারের কিছু কর্মকর্তা বা কারারক্ষী ঝুঁকি নিয়েই এসব কাজ করেন। কখনো কখনো কিছু সময়ের জন্য জ্যামার বন্ধ করে দেওয়ারও অভিযোগ পাওয়া যায়।
কারাগারের এমন অবৈধ কর্মকাণ্ড অনেক সময় রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাও ঝুঁকিতে ফেলে। অনেক গোপন তথ্য বাইরে চলে যায়। আর সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা যদি কারাগারে বসে বাইরে যোগাযোগ করতে পারেন, তাহলে রাষ্ট্রে শৃঙ্খলা বিনষ্টের মতো অনেক ঘটনাও ঘটানো সম্ভব। আমরা মনে করি, কারাগারে বসে সালমান এফ রহমানের মোবাইল ফোন ব্যবহারের অভিযোগটি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হবে। এই কাজে কারা কর্মকর্তা কিংবা কারারক্ষী কারো সংস্রব পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।
The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/18ns