যদিও আইএমএফের শর্ত এবং রাজস্ব বৃদ্ধির প্রবণতা এই শুল্ক বৃদ্ধির পেছনে কাজ করছে বলে বলা হলেও এর ফলে স্থানীয় শিল্প অসম প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়বে এবং আমদানিনির্ভরতা বৃদ্ধির শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
বিশ্লেষকরা জানান, উচ্চ মূল্যস্ফীতির সময়ে নতুন করে শুল্ক বাড়ানো হলে আরেক দফা দাম বাড়তে পারে। এতে মানুষের জীবনযাপনের ব্যয়ও বাড়বে। কিছু পণ্যে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব থাকলেও অতীতে দেখা গেছে, এর সুফল খুব একটা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে না।
কনজিউমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারও পূর্ববর্তী সরকারের পথ অনুসরণ করে মানুষের ওপর করের বোঝা চাপাচ্ছে, যা অত্যন্ত হতাশাজনক।
জনগণের কর্মসংস্থান ও আয় না বাড়িয়ে শুধু খরচ বাড়ানো হলে তা জনজীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবেই।
এই বাজেট সত্যি মানুষের জন্য এক কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসছে।