প্রয়োজনীয় বরাদ্দের অভাবে এসব আবেদন নিষ্পন্ন করা সম্ভব হচ্ছে না। অবসর সুবিধার জন্য বছরের পর বছর শিক্ষকদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে। কারো কারো ক্ষেত্রে এর চেয়েও বেশি সময় চলে যায়। বিদায়ি শিক্ষা উপদেষ্টা এ বিষয়ে একটি সুখবর দিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, শিক্ষকদের অবসর এবং কল্যাণ ভাতার জন্য একটি তহবিল তৈরি করা হচ্ছে। বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কল্যাণ ভাতা এবং অবসর ভাতা—এটি হলো তাঁদের সবচেয়ে ন্যায্য দাবি উল্লেখ করে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, তাঁদের ওই দাবিটিই সবচেয়ে আগে মেটানো উচিত।
শিক্ষকদের অর্থনৈতিক দীনতার কারণে মেধাবী ছাত্ররা পাস করে শিক্ষকতা পেশায় যেতে চায় না। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া শিক্ষার প্রসার কখনো সম্ভব নয়। জাতির শিক্ষা বিকাশের জন্য এমপিওভুক্ত করা একটি জরুরি পদ্ধতি। কারণ এর সঙ্গে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা, জীবন-জীবিকা, মান-মর্যাদার বিষয়টি জড়িত, যা সরাসরি শিক্ষার বিকাশে বিপত্তি সৃষ্টি করতে পারে। সরকারের এই শুভ উদ্যোগ সত্যি প্রশংসনীয়।