এইচএসসি পরীক্ষায় সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ অসামান্য সাফল্য দেখিয়ে আনন্দে ভাসছে। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজে পাসের হার ৯৯.৯১ শতাংশ। সেইসঙ্গে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪২৩ জন শিক্ষার্থী।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্সিপাল ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা।
তিনি বলেন, বিজ্ঞান বিভাগে ৭৩৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে শতভাগ পাস করেছেন এবং ৩০৯ জন জিপিএ-৫ পান। মানবিক বিভাগে ১৪৯ জন অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছেন। এদের মধ্যে ৩৯ জন জিপিএ-৫ অর্জন করেন। এছাড়া ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ২৪৭ জন অংশ নিয়ে ৭৫ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। একজন পরীক্ষার্থী অসুস্থ্য থাকায় তিনটি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি। মাহবুবুর রহমান বলেন, এটি শুধু একটি পরীক্ষার ফলাফল নয়-এটি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার প্রতিফলন। আমরা শিক্ষার্থীদের শুধু পাঠ্যজ্ঞান নয়, মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করি-যারা জ্ঞান, শৃঙ্খলা ও নৈতিকতায় দেশকে এগিয়ে নেবে। তিনি আরও বলেন, সাফল্যের মূল রহস্যের এই অসাধারণ ফলাফলের পেছনে রয়েছে প্রতিদিনের একাডেমিক ফলো-আপ, নিয়মিত মডেল টেস্ট, শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ এবং আধুনিক শিক্ষণ-পদ্ধতির প্রয়োগ। শিক্ষকদের নিবেদিত দিকনির্দেশনা, অভিভাবকদের সহযোগিতা ও শিক্ষার্থীদের আন্তরিক পরিশ্রমই এই অর্জনের মূল ভিত্তি। সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ ২০১৫ সালে এসএসসিতে ঢাকা বোর্ডে প্রথম স্থান অধিকার করে। শতভাগ পাশের ভিত্তিতে ২০০৭ সালে এইচএসসিতেও ঢাকা বোর্ডে প্রথম স্থান অধিকারের গৌরব অর্জন করেছে।
অপরদিকে এবার এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই কলেজ প্রাঙ্গণে যেন আনন্দের জোয়ার বয়ে যায় ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ। এবারের পরীক্ষায় মোট ৩,১৮৩ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ৩,১৭২ জন শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছে। পাশের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ। ৯২০ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জনের যে গৌরব ছুঁয়ে দেখেছে, তা কেবল একটি পরিসংখ্যান নয়, এ এক স্বপ্ন, পরিশ্রম ও বিশ্বাসের গল্প। প্রতিটি নামের পেছনে আছে নির্ঘুম রাত, অনুপ্রেরণার আলো, আর শিক্ষকদের স্নেহে গড়া এক অটুট অধ্যবসায়। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৭৭৭ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১০৭ জন এবং মানবিক বিভাগ থেকে ৩৬ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। যার হার ২৮.৮৩ শতাংশ। ডিএমআরসি’র অধ্যক্ষ মো. ওবায়দুল্লাহ বলেন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলেই এ অসাধারণ অর্জন সম্ভব হয়েছে। আমরা শুধু ফলাফলে নয়, শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা, মানবিকতা ও সামাজিক মূল্যবোধ গঠনে সমানভাবে কাজ করছি। তিনি আরও বলেন, ভবিষ্যতে এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে আমাদের শিক্ষা কার্যক্রমকে আরও আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর ও সময়োপযোগী করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।
এবার এইচএসসি পরীক্ষায় সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ অসামান্য সাফল্য দেখিয়ে আনন্দে ভাসছে। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজে পাসের হার ৯৯.৯১ শতাংশ। সেইসঙ্গে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪২৩ জন শিক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার বিকেলে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্সিপাল ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা। তিনি বলেন, বিজ্ঞান বিভাগে ৭৩৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে শতভাগ পাস করেছেন এবং ৩০৯ জন জিপিএ-৫ পান। মানবিক বিভাগে ১৪৯ জন অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছেন। এদের মধ্যে ৩৯ জন জিপিএ-৫ অর্জন করেন। এছাড়া ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ২৪৭ জন অংশ নিয়ে ৭৫ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। একজন পরীক্ষার্থী অসুস্থ্য থাকায় তিনটি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি। মাহবুবুর রহমান বলেন, এটি শুধু একটি পরীক্ষার ফলাফল নয়-এটি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার প্রতিফলন। আমরা শিক্ষার্থীদের শুধু পাঠ্যজ্ঞান নয়, মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করি-যারা জ্ঞান, শৃঙ্খলা ও নৈতিকতায় দেশকে এগিয়ে নেবে। তিনি আরও বলেন, সাফল্যের মূল রহস্যের এই অসাধারণ ফলাফলের পেছনে রয়েছে প্রতিদিনের একাডেমিক ফলো-আপ, নিয়মিত মডেল টেস্ট, শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ এবং আধুনিক শিক্ষণ-পদ্ধতির প্রয়োগ। শিক্ষকদের নিবেদিত দিকনির্দেশনা, অভিভাবকদের সহযোগিতা ও শিক্ষার্থীদের আন্তরিক পরিশ্রমই এই অর্জনের মূল ভিত্তি। সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ ২০১৫ সালে এসএসসিতে ঢাকা বোর্ডে প্রথম স্থান অধিকার করে। শতভাগ পাশের ভিত্তিতে ২০০৭ সালে এইচএসসিতেও ঢাকা বোর্ডে প্রথম স্থান অধিকারের গৌরব অর্জন করেছে। অপরদিকে এবার এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই কলেজ প্রাঙ্গণে যেন আনন্দের জোয়ার বয়ে যায় ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ। এবারের পরীক্ষায় মোট ৩,১৮৩ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ৩,১৭২ জন শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছে। পাশের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ। ৯২০ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জনের যে গৌরব ছুঁয়ে দেখেছে, তা কেবল একটি পরিসংখ্যান নয়, এ এক স্বপ্ন, পরিশ্রম ও বিশ্বাসের গল্প। প্রতিটি নামের পেছনে আছে নির্ঘুম রাত, অনুপ্রেরণার আলো, আর শিক্ষকদের স্নেহে গড়া এক অটুট অধ্যবসায়। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৭৭৭ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১০৭ জন এবং মানবিক বিভাগ থেকে ৩৬ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। যার হার ২৮.৮৩ শতাংশ। ডিএমআরসি’র অধ্যক্ষ মো. ওবায়দুল্লাহ বলেন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলেই এ অসাধারণ অর্জন সম্ভব হয়েছে। আমরা শুধু ফলাফলে নয়, শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা, মানবিকতা ও সামাজিক মূল্যবোধ গঠনে সমানভাবে কাজ করছি। তিনি আরও বলেন, ভবিষ্যতে এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে আমাদের শিক্ষা কার্যক্রমকে আরও আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর ও সময়োপযোগী করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।