রাম্যা মোহন নামের এক নারী সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টের মাধ্যমে অভিযোগ করেছেন, বছরের পর বছর ধরে এক মহিলাকে হেনস্তা করেছেন বিজয়। সেই মহিলার শেষমেষ ঠাঁই হয়েছে পুনর্বাসন কেন্দ্রে।
তিনি লিখেছেন, ‘সেতুপতিকে সাধুর মতো দেখা হয়। কিন্তু তার আসল রূপ তো কেউ দেখেনি।’ যদিও সে পোস্ট খুব বেশি ক্ষণ থাকেনি এক্স হ্যান্ডেলে। কিছুক্ষণের মধ্যে মুছে দেওয়া হয়।
রাম্যা লিখেছিলেন, দক্ষিণে মাদক সেবন এবং কাস্টিং কাউচ খুব একটা বড় ব্যাপার নয়। একটি মেয়েকে আমি চিনি তার এমন পরিণতি হয়েছে যা চোখে দেখা যায় না। যৌন হেনস্তা থেকে টাকা পয়সার তছরুপ— সব ধরনের নেতিবাচক কাজের সঙ্গে যুক্ত অভিনেতা।
এই পোস্টটি পরে কেন মুছে দেন রাম্যা? তিনি জানিয়েছেন, নিজের মাথা ঠিক রাখতে না পেরে সবটা উগরে দিয়েছেন। কিন্তু পরে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েটির ঘটনা বর্ণনা করেছেন তার কোনও সমস্যা হতে পারে। সেই মেয়েটির নিরাপত্তার কথা ভেবে নিজের টুইট মুছে দেন রাম্যা।
প্রসঙ্গত, একসময় দারিদ্র্যের মধ্যে কেটেছে বিজয়ের। তাই খুব বড় স্বপ্ন না থাকলেও, দারিদ্র্য থেকে বের হতে চাইতেন তিনি। অভিনয়ে পা রাখার আগে, অ্যাকাউন্ট্যান্ট-এর কাজ পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু আশানুরূপ বেতন না থাকায় পরিবারকে সেই ভাবে সাহায্য করতে পারেননি। অভিনয়ে আসার পর থেকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে।