কেজরিওয়ালের বলেন, আমাদের তুলোচাষি গরিব হয়ে যাচ্ছে, আর আমেরিকার কৃষকরা ধনী হচ্ছে। মোদি সরকার যদি কৃষকের প্রতি সত্যিই দায়বদ্ধ হতো, তাহলে আমেরিকার তুলোর ওপর কম নয়, বরং আরও বেশি শুল্ক চাপাতো।
তিনি সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে বলেন, আমেরিকার পণ্যে ৭৫ থেকে ১০০ শতাংশ কর চাপানোই একমাত্র সমাধান।
এখানেই থেমে থাকেননি আম আদমি পার্টি (আপ) আহ্বায়ক। তার ভাষায়, ট্রাম্প কাপুরুষ। মার্কিন সংস্থাগুলো বন্ধ হয়ে গেলেই ওর মেরুদণ্ড ভেঙে পড়বে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, কেজরিওয়ালের আক্রমণ সাধারণ কৃষক ও ব্যবসায়ীদের হতাশাকে ভাষা দিয়েছে। মোদি সরকারের নীরবতা আসলে ‘আত্মসমর্পণ’ হিসেবে প্রতীয়মান হচ্ছে। তাই কেজরিওয়ালের বক্তব্য কেবল রাজনৈতিক তোপ নয়, শাসক দলের জন্য এক বড় অস্বস্তিও। নির্বাচনী রাজনীতিতে কৃষকের প্রশ্ন আবার কেন্দ্রে উঠে আসছে।