তাজা ফল ও সবজি
আপেল, কিউই, বেদানা, কলা, লেবুজাতীয় ফল ফুসফুসের জন্য ভালো।
এতে থাকা ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শিশুদের ফুসফুসে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত খাওয়ানো যেতে পারে আদা, হলুদ, তুলসি, রসুন, আমলকি, মেথি দানা।
শস্যদানা
ওটস, ডালিয়া, কিনোয়ার মতো শস্য শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এগুলো দেহে প্রদাহ কমায় এবং ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড
রুই, পমফ্রেট, ইলিশ ইত্যাদি মাছের পাশাপাশি চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড ও আখরোটে পাওয়া যায় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। এটি শরীরে প্রদাহ কমিয়ে হাঁপানির ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
লো ফ্যাট দুগ্ধজাত খাবার
কম ফ্যাটযুক্ত দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, যেমন বাড়িতে তৈরি টক দই শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর। ফ্যাট কম থাকলে তা ফুসফুসের প্রদাহ কমাতেও সাহায্য করে।