বেদানা/আনার/ডালিম
বেদানা খাওয়ার অনেক উপকার রয়েছে। এটি শরীরকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেয় এবং ইউরিক এসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। নিয়মিত বেদানা খেলে গেঁটে বাতের ঝুঁকি কমে।
র্যাসপবেরি
র্যাসপবেরিতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
এই উপাদানগুলো শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং ইউরিক এসিড কমাতে ভূমিকা রাখে।
চেরি
চেরি ফল ইউরিক এসিড কমাতে বিশেষভাবে কার্যকর। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত চেরি খাওয়ায় গেঁটে বাতের প্রকোপ কমে এবং ব্যথাও অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে।
স্ট্রবেরি
স্ট্রবেরি একটি লাল রঙের পুষ্টিকর ফল যা শুধু গেঁটে বাতই নয়, হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
এটি ‘ব্যাড কোলেস্টেরল’ কমাতে সাহায্য করে এবং ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে রাখে।
তরমুজ
গরমকালে শরীর হাইড্রেটেড রাখতে তরমুজ দারুণ কাজ করে। এটি শরীরের বাড়তি ইউরিক এসিড বের করে দিতে সাহায্য করে, ফলে গেঁটে বাতের যন্ত্রণা কমে।
লাল আঙুর
লাল আঙুর শরীর ডিটক্স করতে সাহায্য করে এবং ইউরিক এসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি শরীরের অভ্যন্তরীণ পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে সহায়ক।
রেড বেলপেপার (লাল ক্যাপসিকাম)
এই সবজিতে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ অনেক বেশি, যা ইউরিক এসিড কমাতে সাহায্য করে। তাই রেড বেলপেপারও ডায়েটে রাখতে পারেন।
কেন ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণ জরুরি?
ইউরিক এসিড বেড়ে গেলে শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা ও ফোলাভাব দেখা দিতে পারে, বিশেষ করে পায়ের পাতায় ও গোড়ালিতে। এ ছাড়াও অতিরিক্ত ইউরিক এসিড কিডনির ওপর প্রভাব ফেলে। কিডনির স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হয় এবং জমে থাকা টক্সিন শরীর থেকে ঠিকমতো বের হতে পারে না। এর ফলেই ফ্লুইড রিটেনশন, হাত-পা-মুখে ফোলা ভাব, এমনকি কিডনিতে পাথর হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।