আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) একটি গণমাধ্যমে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন।
চিফ প্রসিকিউটরকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘আপনি বলছেন যে আওয়ামী লীগের লোকটা হত্যা মামলার আসামি, ওই লোকটা কি সত্যিকার অর্থে ওইখানে হত্যার সময় ছিলেন? ওই লোকের মত আরো শত শত হাজার হাজার আওয়ামী লীগ নেতার নামে মামলা আছে। সেই লোকগুলোকে আটক করছেন না কেন? এই যে সমন্বয়ক ১০ লাখ টাকা নিল, ওই জায়গায় যদি ৫০ লাখ টাকা দিয়ে দিত, তাহলে আপনি এই প্রশ্ন করতে পারতেন? তাহলে এই খবর বাইরে আসত।
তার মানে আওয়ামী লীগের নেতারা যেইখানে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করতে পারছেন সেখানে বেঁচে যাচ্ছেন, আর যেখানে টাকা দিচ্ছেন না সেখানে হয়ে যাচ্ছেন খুনি, হত্যা আসামি—আরো অনেক কিছু।’
‘দুই সপ্তাহ থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা প্রচার করছেন যে চিফ প্রসিকিউটর শেখ হাসিনাকে টিভি সেন্টার মামলার জন্য ফাঁসিয়েছেন’ উল্লেখ করে আমজনতা দলের এই নেতা বলেন, ‘মেট্রো রেল, সেতু ভবন থেকে পুলিশ গুলি করছিল—এসব শেখ হাসিনার দুর্গ ছিল। এই দুর্গগুলো দখল করছে কারা? ছাত্র-জনতা দখল করছে। তাহলে এইটা একটা গৌরবের বিজয়। সেই বিজয়কে উল্টিয়ে বলছেন যে— শেখ হাসিনা এটা করিয়েছে। আমি একজন আইনের ছাত্র। আমি এটা বুঝতে পারছি যে—এটা একটা ভুল অভিযোগ। তাহলে একটা ভুল অভিযোগ দিচ্ছেন চিফ প্রসিকিউটর? তাহলে উনি তো নিজেই এই মামলাটাকে দুর্বল করে দিচ্ছেন। তাই না?’