তবে পাইলট ও গ্রাউন্ড টিমের পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি না পাওয়ায় প্রায় এক ঘণ্টা পর ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে সফলভাবে উড্ডয়ন করে। ৭২ জন যাত্রী নিয়ে ফ্লাইটটি বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পায়।
সবকিছু স্বাভাবিক থাকায় রাত ৮টা ৮ মিনিটে ফ্লাইটটি পুনরায় ঢাকার উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করে। এতে প্রায় এক ঘণ্টা বিলম্ব ঘটে।
ফ্লাইটটিতে ৭২ জন যাত্রী ছিলেন। যারা সবাই নিরাপদে ছিলেন।
কক্সবাজার বিমানবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক গোলাম মর্তুজা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘ফ্লাইটের ধাক্কায় কুকুরটি মারা গেছে। তবে যাত্রীরা নিরাপদে ছিলেন এবং ফ্লাইটটি স্বাভাবিকভাবে উড্ডয়ন করে।
তিনি আরো জানান, দিনের বেলায় কুকুরের তেমন উপদ্রব না থাকলেও সন্ধ্যার পর রানওয়ে এলাকায় কুকুরের চলাচল বেড়ে যায়। আলো কম থাকায় পরিস্থিতি আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। বর্তমানে বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে ১৮৯ জন আনসার সদস্য পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করছেন। তবুও এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঠেকানো যাচ্ছে না।
The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/tiur