English

33 C
Dhaka
বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৪
- Advertisement -

চলছে দ্বিতীয় দিনের পরিবহন ধর্মঘট, পথে পথে ভোগান্তি

- Advertisements -
Advertisements
Advertisements

জ্বালানি তেল ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বাড়ার প্রতিবাদে দ্বিতীয় দিনের মতো পরিবহন ধর্মঘট চলছে। সড়কে চলছে না কোনো বেসরকারি বাস। তবে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, রিকশা, লেগুনা চলাচল করছে। তা-ও প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।
আজ শনিবার সকাল থেকেই রাস্তায় যাত্রীদের ভিড় দেখা যায়। রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে কিছু বিআরটিসির বাস চলাচল করেছে। বেসরকারি বাস না চলায় সড়কের আর যাত্রীদের দখল নেয় রিকশা, সিএনজি, ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেল। অ্যাপের বদলে বেশির ভাগ মোটরসাইকেল খ্যাপে চলছে।
এদিকে, ধর্মঘটের কারণে অটোরিকশা, রিকশা, লেগুনায় নেওয়া হচ্ছে কয়েকগুণ বেশি ভাড়া। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত ভাড়ায়ই গন্তব্যে যেতে হচ্ছে যাত্রীদের। কেউ কেউ নিরুপায় হয়ে ঝুঁকি নিয়ে ভ্যান, কাভার্ডভ্যানে চড়েও যাচ্ছেন কর্মস্থল ও গন্তব্যে।
সড়কে পরিবহন সংকটে যাত্রীর চাপ গিয়ে পড়েছে ট্রেন ও লঞ্চের ঘাড়ে। এই সুযোগে অনেক জায়গায় বাড়িয়ে নেওয়া হচ্ছে লঞ্চের ভাড়া। ট্রেনে ভাড়া বাড়ানোর সুযোগ না থাকলেও বেড়েছে যাত্রীর চাপ। যদিও করোনার শুরুতে বন্ধ হওয়া ট্রেনের ‘স্ট্যান্ডিং’ টিকিট বিক্রি এখনো চালু হয়নি। তবুও আন্ত নগরের অবস্থা তুলনামূলক কিছুটা স্বাভাবিক থাকলেও যাত্রীর চাপে বেসামাল কমিউটার ট্রেন।
এর আগে বুধবার মধ্যরাত থেকে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে ১৫ টাকা বাড়ানো হয়। এরপরই শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে পরিবহন মালিকরা তেলের দাম কমানো বা ভাড়া বাড়ানোর দাবিতে ধর্মঘট শুরু করেন। অঘোষিত পরিবহন ধর্মঘটের প্রথম দিনে শুক্রবার কার্যত অচল হয়ে পড়ে দেশ। ঘর থেকে যারা বের হয়েছেন, তারা সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়েন। পথে পথে ছিল দুর্ভোগ। শিশু ও বয়স্কদের পড়তে হয় সবচেয়ে খারাপ অবস্থায়। ভর্তি ও চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীরা পড়েছেন আরো বিপাকে।

সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন