English

31.3 C
Dhaka
বৃহস্পতিবার, জুলাই ১০, ২০২৫
- Advertisement -

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করবেন যেভাবে

- Advertisements -

একজন মানুষ জন্ম নেওয়ার পর তার প্রথম রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি জন্ম নিবন্ধন। সাধারণত শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করতে হয়। স্কুলে ভর্তিসহ নানা কাজে এই জন্ম নিবন্ধনই শিশু প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগ পর্যন্ত সবেচেয়ে কাজে লাগে। এমনকি পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র করার জন্যও দরকার হয় জন্ম নিবন্ধন সনদ।

বাংলাদেশ সরকার ২০০৪ সালে জন্ম নিবন্ধন আইন প্রণয়ন করলেও ২০০৬ সাল থেকে তা কার্যকর করা হয়। ২০১০ সাল থেকে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। অনলাইনে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন খুবই সহজ। বর্তমানে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন অনলাইনেই বেশি হচ্ছে।

শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যেই শিশুর জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। না হলে পরবর্তীতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। বিশেষ করে নতুন বছরে সন্তানের স্কুলে ভর্তি করতে জন্ম নিবন্ধন অবশ্যই করতে হবে।

আপনার ইউনিয়ন পরিষদ থেকে খুব সহজেই কাজই করতে পারেন। তবে যদি সময়ের অভাবে সশরীরে হাজির হয়ে জন্ম নিবন্ধন করতে পারেন না। তাহলে ঘরে বসে অনলাইনে খুব সহজেই কাজটি সেরে নিতে পারেন।

ডিজিটাল যুগে সবকিছু এখন হাতের মুঠোয়। জন্ম নিবন্ধন যাচাই করাও তার ব্যতিক্রম নয়। আপনি যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য অনলাইনে দেখতে চান, তাহলে খুব সহজেই তা করতে পারবেন। এই প্রক্রিয়ায় আপনার সময় বাঁচবে, হয়রানি কমবে এবং আপনি দ্রুত আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে পারবেন।

জন্ম নিবন্ধন কেন জরুরি

নাগরিক অধিকার নিশ্চিতকরণ: জন্ম নিবন্ধন আপনার নাগরিকত্বের প্রথম প্রমাণ। এটি নিশ্চিত করে যে আপনি বাংলাদেশের নাগরিক এবং দেশের সকল সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার অধিকার রাখেন।

সরকারি সুবিধা গ্রহণ: বিভিন্ন সরকারি সুবিধা, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, ভাতা, ইত্যাদি পাওয়ার জন্য জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন।

আইনগত প্রমাণ: এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আইনি দলিল, যা আপনার বয়স এবং পরিচয় প্রমাণ করে।

ভুল সংশোধন: জন্ম নিবন্ধনে কোনো ভুল থাকলে, তা দ্রুত সংশোধন করে নেওয়া যায়। অনলাইনে যাচাই করার মাধ্যমে আপনি সহজেই ভুলটি ধরতে পারবেন।

জালিয়াতি প্রতিরোধ: আপনার জন্ম নিবন্ধন অন্য কেউ ব্যবহার করছে কিনা, তা যাচাই করে নিশ্চিত হওয়া যায়।

অনলাইনে আবেদন ও ফি জমা দেওয়ার নিয়ম

ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধনের জন্য অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করার সময় ‘ফি আদায়’ অপশনটি নির্বাচন করে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশনে নির্ধারিত ফি জমা দিতে হয়।

ফি প্রদানের পর সাধারণত ৫ থেকে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে জন্ম সনদ সরবরাহ করা হয়। আবেদন অনলাইনে হোক বা অফলাইনে—ফি প্রদান আবশ্যক।

ঘরে বসে স্মার্টফোন বা কম্পিউটারে জন্ম নিবন্ধন যেভাবে করবেন

প্রথমে বাংলাদেশ সরকারের জন্মনিবন্ধন প্রকল্পের ওয়েবসাইটে bdris.gov.bd প্রবেশ করুন।

এবার আবেদনকারী কোন এলাকা থেকে জন্মনিবন্ধন সনদ তুলতে চান সেটি নির্বাচন করতে হবে। শিশুর জন্ম যদি দেশের বাইরে হয় তাহলে বাংলাদেশ দূতাবাস নির্বাচন করতে হবে। আবেদনকারী এখানে যে এলাকা বা কার্যালয় নির্বাচন করবেন পরে সেখান থেকেই সনদ সংগ্রহ করতে হবে।

এরপর আবেদনকারীকে একটি ফরম দেওয়া হবে। এখানে নিবন্ধনাধীন ব্যক্তির পরিচিতি অংশটি ভালোভাবে পূরণ করুন। এই অংশে আবেদনকারীর নামের দুটি অংশ (বাংলা ও ইংরেজি) দু’ভাবেই লিখতে হবে। যদি আবেদনকারী আপনি নিজে হন তাহলে নিজের নাম লিখুন। ইংরেজিতে লেখার সময় অবশ্যই ইংরেজি বড় হাতের অক্ষর ব্যবহার করুন।

এরপর আবেদনকারীর জন্ম তারিখ লিখুন। জন্ম তারিখের পরের দুটি ঘরে শিশুর বাবা-মার কততম সন্তান ও লিঙ্গ উল্লেখ করতে হবে।

এরপর শিশুর জন্মস্থানের নাম লিখুন। এই অংশে আবেদনকারীর দেশ, বিভাগ, বাংলায় ডাকঘর, ইংরেজিতে ডাকঘর। বাংলায় গ্রাম/ মহল্লা, ইংরেজিতে গ্রাম/ মহল্লা, বাংলায় বাড়ি/ রাস্তা, ইংরেজিতে বাড়ি/ রাস্তা।

এই ঘরগুলো পূরণ করা হলে নিচের ডান দিকে থাকা ‘পরবর্তী’ বাটনটিতে ক্লিক করতে হবে। এরপর আরেকটি ফরম দেখা যাবে। সেই ফরমের প্রথম ঘরে নিবন্ধনকারীর বাবার জন্ম সনদ নম্বর লিখতে হবে। এরপরের দুটি ঘরে নিবন্ধনকারীর বাবার নাম বাংলায় ও ইংরেজিতে বড় অক্ষরে লিখতে হবে।

পরের দুটি ঘরে নিবন্ধনকারীর বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ও জাতীয়তা লিখতে হবে। একইভাবে নিবন্ধনকারীর মায়ের তথ্যও পূরণ করতে হবে।

এই ঘরগুলো পূরণ করা হলে নিচের ডান দিকে থাকা ‘পরবর্তী’ বাটনটিতে ক্লিক করতে হবে। এখানে আপনার ঠিকানা লিখতে হবে। প্রথমেই ‘আপনি কি নিম্নলিখিত কোন ঠিকানা স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করতে চান?’ অপশন থেকে কোনোটি নয় বাছাই করলে ঠিকানা দেওয়ার জন্য একটি পৃষ্ঠা চলে আসবে আপনার সামনে। আপনার জন্মস্থানের ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা একই হলে ‘জন্মস্থানের ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা একই’ অপশনটিতে ক্লিক করুন। সেক্ষেত্রে সক্রিয়ভাবে ঠিকানার তথ্যগুলো চলে আসবে। অন্যথায় ঠিকানা আলাদা করে লিখুন।

ঠিকানা লেখার পর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন। এখানে আবেদনকারীর তথ্য দিতে হবে। আবেদনকারীর সঙ্গে নিবন্ধনকারীর সম্পর্ক, আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর ও ই-মেইল জমা দিতে হবে। নিবন্ধনকারী যদি ১৮ বছরের বেশি বয়সের হন তাহলে নিজেই আবেদন করতে পারবেন।

সব তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনাকে পুনরায় তথ্যগুলো দেখানো হবে। আপনার দেওয়া তথ্যগুলো যাচাই করুন। কোনো তথ্য ভুল হলে তা সংশোধন করুন। এরপর সাবমিট বাটনটিতে ক্লিক করুন।

জন্মনিবন্ধন আবেদনটি সঠিকভাবে সাবমিট হলে আপনাকে একটি আবেদন নম্বর দেওয়া হবে। এই নম্বরটি দিয়ে আপনি সহজেই জন্মনিবন্ধনের অবস্থা জানতে পারবেন। ‘আবেদনপত্রটি প্রিন্ট করুন’ বাটনটিতে ক্লিক করে আবেদনপত্রটি প্রিন্ট করে নিন।

আবেদন করার ১৫ দিন পর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও প্রিন্ট করা কপিটি নিয়ে নির্দিষ্ট কার্যালয়ে উপস্থিত থাকতে হবে। সেখানে কাগজপত্রগুলো জমা দিলেই জন্মনিবন্ধন সনদটি আপনি পেয়ে যাবেন।

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার নিয়ম

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা খুবই সহজ। কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করলেই আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন তথ্য দেখতে পারবেন। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-

ধাপ ১: ওয়েবসাইটে প্রবেশ

প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ সরকারের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অফিসের ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ওয়েবসাইটটি হলো: everify.bdris.gov.bd।

ধাপ ২: জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জন্ম তারিখ প্রদান

ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর, আপনি একটি ফর্ম দেখতে পাবেন। এই ফর্মে আপনাকে আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ লিখতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন নম্বর: আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদে ১৭ ডিজিটের একটি নম্বর দেওয়া আছে। সেই নম্বরটি এখানে সঠিকভাবে লিখুন।

জন্ম তারিখ: আপনার জন্ম তারিখ YYYY-MM-DD এই ফরম্যাটে লিখুন। অর্থাৎ, প্রথমে বছর, তারপর মাস, এবং সবশেষে তারিখ লিখুন। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার জন্ম তারিখ হয় ২০০০ সালের ১ জানুয়ারি, তাহলে আপনি লিখবেন 2000-01-01।

ধাপ ৩: ক্যাপচা পূরণ

ফর্মের নিচে একটি ক্যাপচা কোড দেওয়া থাকবে। ক্যাপচা কোডটি দেখে সঠিকভাবে পাশের বক্সে লিখুন। ক্যাপচা কোডটি সাধারণত কিছু অক্ষর এবং সংখ্যার সমন্বয়ে গঠিত হয়। এটি মূলত নিশ্চিত করে যে আপনি একজন মানুষ, কোনো কম্পিউটার প্রোগ্রাম নয়।

ধাপ ৪: অনুসন্ধান

সব তথ্য দেওয়ার পর, ‘অনুসন্ধান’ অথবা ‘Search’ বাটনে ক্লিক করুন।

ধাপ ৫: ফলাফল দেখুন

যদি আপনার দেওয়া তথ্য সঠিক হয়, তাহলে আপনার জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য স্ক্রিনে প্রদর্শিত হবে। এখানে আপনি আপনার নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, জন্ম তারিখ এবং অন্যান্য তথ্য দেখতে পারবেন।

যদি কোনো কারণে আপনার তথ্য খুঁজে না পাওয়া যায়, তাহলে বুঝতে হবে আপনার দেওয়া তথ্যে কোনো ভুল আছে। সেক্ষেত্রে, আবার ভালোভাবে তথ্যগুলো যাচাই করে দেখুন এবং পুনরায় চেষ্টা করুন।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম

জন্ম নিবন্ধনে যদি কোনো ভুল থাকে, তাহলে তা সংশোধন করা যায়। সংশোধনের জন্য আপনাকে প্রথমে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা অথবা সিটি কর্পোরেশনে যোগাযোগ করতে হবে। বর্তমানে অনলাইনেও জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন করা যায়।

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন করার নিয়ম

প্রথমে বাংলাদেশ সরকারের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অফিসের ওয়েবসাইটে যান: bdris.gov.bd।

‘জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধনের আবেদন’ অপশনটি নির্বাচন করুন।

একটি অনলাইন ফর্ম আসবে, যেখানে আপনাকে আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য দিতে হবে।

ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করুন।

আবেদনপত্রটি জমা দিন এবং একটি রেফারেন্স নম্বর সংগ্রহ করুন। এই নম্বরটি ব্যবহার করে আপনি আপনার আবেদনের অবস্থা জানতে পারবেন।

জন্ম তারিখ সংশোধনে কত ফি?

জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য বর্তমানে ১০০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত ফি নেওয়া হয়। তবে এই ফি অঞ্চলে ভেদে ভিন্ন হতে পারে। সংশ্লিষ্ট স্থানীয় কর্তৃপক্ষ যেভাবে নির্ধারণ করে, সে অনুযায়ীই ফি জমা দিতে হয়।

চালান আপলোডে ভোগান্তি: কেন হয় সমস্যা?

অনলাইনে আবেদনকারীদের অনেকেই চালান আপলোড করতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছেন। বিশেষ করে দুইটি সাধারণ সমস্যার কারণে আবেদন আটকে যায়:

স্ক্যান করা চালান ফাইল যদি ১০২৪ কিলোবাইটের বেশি হয়, তাহলে সেটি সিস্টেমে আপলোড হবে না।

চালানে প্রদর্শিত টাকার অঙ্ক যদি নির্ধারিত ফি’র চেয়ে বেশি বা কম হয়, তাহলে তা গ্রহণযোগ্য হয় না।

সমাধান: ফাইল রিসাইজ করে ১ মেগাবাইটের (১০২৪ কিলোবাইট) নিচে আনতে হবে। চালানের টাকার অঙ্ক সঠিক আছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে।

‘Possible Duplicate’ দেখালে কী করবেন?

অনেক সময় জন্ম নিবন্ধনের তথ্য অন্য কারও সঙ্গে মিলে গেলে BDRIS (Birth & Death Registration Information System) সেটিকে ‘Possible Duplicate’ হিসেবে চিহ্নিত করে। এমন হলে কিছু বাড়তি পদক্ষেপ নিতে হয়:

জন্ম তারিখ বা স্থায়ী ঠিকানায় যদি অন্তত ৮-১০ বছরের পার্থক্য থাকে, তা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।

আবেদনকারীর কাছ থেকে লিখিতভাবে জিজ্ঞাসাবাদ ও নিশ্চিতকরণ নেওয়া আবশ্যক।

প্রয়োজনে স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে তদন্ত করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হয়।

সঠিক তথ্য ও প্রস্তুতি থাকলেই সমস্যা এড়ানো সম্ভব

জন্ম নিবন্ধন ও সংশোধন সংক্রান্ত জটিলতা এড়াতে অনলাইনে সঠিক তথ্য পূরণ, নির্ধারিত ফি প্রদান এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আগে থেকেই প্রস্তুত রাখা জরুরি।

সর্বোপরি, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভার নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে তথ্য জেনে ও যাচাই করে আবেদন করাই সবচেয়ে নিরাপদ ও ফলপ্রসূ পথ।

হারানো জন্ম নিবন্ধন সনদ পাওয়ার উপায় কি?

যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ হারিয়ে যায়, তাহলে আপনি আপনার স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা অথবা সিটি কর্পোরেশনে একটি নতুন সনদের জন্য আবেদন করতে পারেন। আবেদনের সময় আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ফি জমা দিতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন করার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে?

জন্ম নিবন্ধন করার জন্য সাধারণত নিম্নলিখিত কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন হয়:

শিশুর জন্ম তারিখের প্রমাণপত্র (যেমন: স্বাস্থ্যকর্মীর দেওয়া ছাড়পত্র)

পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি

পিতা ও মাতার জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি (যদি থাকে)

ঠিকানার প্রমাণপত্র (যেমন: ইউটিলিটি বিলের কপি)

তবে, স্থানভেদে এই কাগজপত্রের তালিকা ভিন্ন হতে পারে। তাই, আবেদন করার আগে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে জেনে নেওয়াই ভালো।

The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/n3o6
Notify of
guest
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন
সবচেয়ে নতুন Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন