English

30.9 C
Dhaka
শনিবার, জুলাই ১২, ২০২৫
- Advertisement -

ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ

- Advertisements -

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন পদ্ধতি মূলত ব্যবহারকারীর পোস্টগুলো অন্যের কাছে পৌঁছে দেয়। কোনো পেজ বা প্রোফাইল এ পদ্ধতি থেকে বাদ পড়লে তাকে রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ডেড বলা হয়।

এর আসল কারণ হলো কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড ও পরিষেবার শর্তাবলি লঙ্ঘন করা। অন্য কারণের মধ্যে আছে আপত্তিকর বা ক্ষতিকারক কনটেন্ট পোস্ট করা, অন্যকে বিভ্রান্ত বা প্রতারিত করার চেষ্টা করা এবং ভুল তথ্য ছড়ানো। ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ উল্লেখ করা হলো-

কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড লঙ্ঘন

ফেসবুকের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড বা পরিষেবার শর্তাবলি অনুযায়ী, আপত্তিকর বা ক্ষতিকারক কনটেন্ট (যেমন- ঘৃণা-বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, সহিংসতা, হয়রানি) পোস্ট করা হলে রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হতে পারে।

ভুয়া তথ্য ছড়ানো

ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর চেষ্টা করলে অথবা অন্যকে বিভ্রান্ত করার জন্য নিজের পরিচয় গোপন করলে রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হতে পারে।

অ্যাকাউন্ট হ্যাক বা ম্যানিপুলেট করা

কোনো অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণ অন্যের হাতে চলে গেলে বা কোনো অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে স্প্যামিং বা অন্যান্য ক্ষতিকারক কার্যকলাপ করলে রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হতে পারে।

অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই না থাকা

অনেক সময় ফেসবুক ব্যবহারকারীর পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য কিছু তথ্য যাচাই করতে বলে। এটি করতে ব্যর্থ হলে রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হতে পারে।

অতিরিক্ত কার্যকলাপ

হঠাৎ করে প্রচুর পোস্ট করা, লাইক বা কমেন্ট করা অথবা বন্ধুদের অতিরিক্ত রিকোয়েস্ট পাঠালে ফেসবুক একে স্প্যামিং হিসেবে চিহ্নিত করে এবং রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড করে থাকে।

অ্যাকাউন্ট অ্যাক্সেস

একাধিক ডিভাইস থেকে একই সময়ে ফেসবুক ব্যবহার করার চেষ্টা করলে অথবা ঘন ঘন লগইন ও আউট করলে ফেসবুক একে সন্দেহজনক কার্যকলাপ হিসেবে বিবেচনা করে। যে কারণেও রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড করতে পারে।

আইডি নকল করা

অন্য কারো আইডি বা পেজ নকল করে থাকলে বা ছদ্মবেশ ধারণ করলে ফেসবুক রিকমেন্ডেশন বন্ধ করে দিতে পারে।

The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/917z
Notify of
guest
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন
সবচেয়ে নতুন Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন