English

26 C
Dhaka
বুধবার, এপ্রিল ১৭, ২০২৪
- Advertisement -

আজিমপুরে চিরশয্যায় কাওসার আহমেদ চৌধুরী

- Advertisements -

গীতিকার ও জ্যোতিষী কাওসার আহমেদ চৌধুরীর দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রয়াতের শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে তাঁর দাফন করা হয়। এর আগে সকাল ৯টায় নামাজে জানাজা ধানমন্ডির ১২/এ তাকওয়া মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়।

কাওসার আহমেদ চৌধুরীর আত্মীয় এরশাদুল হক টিংকু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারি) আনুমানিক রাত ৯টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ কাওসার আহমেদ চৌধুরী। শুক্রবার দুপুরে তাঁর রক্তে হিমোগ্লোবিন মাত্রাতিরিক্ত কমে যাওয়ায় জরুরি ভিত্তিতে রক্তের প্রয়োজন পড়ে। অনেক দিন ধরে তিনি কিডনি ও স্নায়ুজনিত জটিলতায় ভুগেছেন। দুবার স্ট্রোকও (মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ) হয়।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি ছেলে শাফি চৌধুরী বলেছিলেন, ‘বাবার মাল্টিপল অর্গান ফেইলিওর, জানি না ঠিক কী হবে!’ এর তিন দিন আগে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা চলছিল কাওসার চৌধুরীর।

এরপর ধানমন্ডির ওই হাসপাতালে এনে চিকিৎসা শুরু করা হয়। ১১ ফেব্রুয়ারি শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন হলে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।

কাওসার আহমেদ চৌধুরী মূলত একজন গীতিকার। তবে জ্যোতিষী হিসেবেও তিনি পরিচিত।    বাংলাদেশের কয়েকটি ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পীর জন্য গান রচনা করেছেন। ব্যান্ড এলআরবি, শিল্পী সামিনা চৌধুরী, লাকী আখান্দ এবং নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরীর কণ্ঠে তাঁর লেখা বেশ কিছু গান শ্রোতাপ্রিয়তা পেয়েছে।

তাঁর লেখা জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে, এই রুপালি গিটার ফেলে, আমায় ডেকো না ফেরানো যাবে না, যেখানেই সীমান্ত তোমার সেখানেই বসন্ত আমার, কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে, আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে মনে পড়ল, মৌসুমি কারে ভালোবাসো তুমি ইত্যাদি।

১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকারের অধীনে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তিনি গোয়েন্দা হিসেবে তথ্য সংগ্রহের কাজ করেছেন।

সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ

আল কোরআন ও আল হাদিস

- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন