বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮১৩ জন,নতুন করে প্রাণ গেছে ৬ হাজার ৯১৩ জনের

বিশ্বে করোনা আক্রান্তে প্রতিবেশী দেশ ভারত শীর্ষে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল,কলোম্বিয়া, পেরু, আর্জেন্টিনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে।
আজ বুধবার (১৯ আগষ্ট) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা পর্যন্ত বিশ্বখ্যাত জরিপ সংস্থা ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যানুযায়ী, বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ কোটি ২৩ লাখ ৭ হাজার ২৬৫ জন। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮১৩ জন। নতুন করে প্রাণ গেছে ৬ হাজার ৯১৩ জনের। এ নিয়ে করোনারায় মৃত্যু হয়েছে বিশ্বের ৭ লাখ ৮৪ হাজার ৩৫৩ জন মানুষ।
আর ইতোমধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ৫০ লাখ ৪৭ হাজার ৭৮৩ জন।গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ্য হয়েছেন ২ লাখ ৫৫ হাজার ৯১৪ জন।বিশ্বে বর্তমানে মধ্যম মানের আক্রান্ত ৬৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৬ জন বা ৯৯% এবং গুরুতর অসুস্থ্য ৬২ হাজার ৪৩ জন বা ১%।
বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা সর্বোচ্চ যুক্তরাষ্ট্রে ৫৬ লাখ ৫৫ হাজার ৯৭৪ জন।গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৪৩ হাজার ৯৯৯ জন। সবচেয়ে বেশি মৃত্যুও হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে ১ লাখ ৭৫ হাজার ৭৪ জন।গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৩৫৮ জনের। আক্রান্তের মতো সুস্থ হওয়ার দিক থেকেও সবার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এ পর্যন্ত অন্তত ৩০ লাখ ১১ হাজার ৯৮ জন করোনা রোগী সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের পরেই আক্রান্তের ও মৃতের সংখ্যায় উঠে এসেছে ব্রাজিল। দেশটিতে এখন পর্যন্ত এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৪ লাখ ১১ হাজার ৮৭২ জন।গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৪৮ হাজার ৬৩৭ জন। আর আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ লাখ ১০ হাজার ১৯ জন।গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে মৃত্যু ১ হাজার ৩৬৫ জনের। এখন পর্যন্ত ব্রাজিলে ২৫ লাখ ৫৪ হাজার ১৭৯ জন সুস্থ হয়েছেন।
প্রতিবেশী দেশ ভারতে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৬৫ হাজার ২২ জন।মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৮৯ জনের। আক্রান্তের সংখ্যায় ভারত উঠে এসেছে ৩ নম্বরে। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৭ লাখ ৬৬ হাজার ৬২৬ জন, আর এখন পর্যন্ত মৃত্যু ৫৩ হাজার ১৪ জনের।ভারতে সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ৩৬ হাজার ৭০৩ জন।
আক্রান্তে চতুর্থ অবস্থানে রাশিয়ায় এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৯ লাখ ৩২ হাজার ৪৯৩ জন।গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ৪ হাজার ৭৪৮ জন।এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ১৫ হাজার ৮৭২ জন।অপরদিকে সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৪২ হাজার ৬২৮ জন।
সাউথ আফ্রিকায় মোট আক্রান্ত ৫ লাখ ৯২ হাজার ১৪৪ জন।২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ২ হাজার ২৫৮ জন।মোট মারা গেছেন ১২ হাজার ২৬৪ জন এবং সুস্থ্য হয়েছেন ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৪৬৮ জন।
পেরুতে মোট আক্রান্ত ৫ লাখ ৪৯ হাজার ৩২১ জন।গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ৭ হাজার ৮২৮ জন। মোট মৃত্যু ২৬ হাজার ৬৫৮ জন।আর সুস্থ্য হয়েছেন ৩ লাখ ৭৪ হাজার ১৯ জন।
মেক্সিকোতে মোট আক্রান্ত ৫ লাখ ২৫ হাজার ৭৩৩ জন।গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ৩ হাজার ৫৭১ জন। মোট মৃত্যু ৫৭ হাজার ২৩ জনের।গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে মৃত্যু ২৬৬ জনের। এবং সুস্থ্য হয়েছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩৪৭ জন।
কলোম্বিয়া মোট আক্রান্ত ৪ লাখ ৮৯ হাজার ১২২ জন। মারা গেছেন ১৫ হাজার ৬১৯ জন এবং সুস্থ্য হয়েছেন ৩ লাখ ১২ হাজার ৩২৩ জন।গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ১২ হাজার ৪৬২ জন।মৃত্যু ২৪৭ জনের।
চিলিতে মোট আক্রান্ত ৩ লাখ ৮৮ হাজার ৮৫৫ জন। মোট মৃত্যু ১০ হাজার ৫৪৬ জনের এবং সুস্থ্য হয়েছেন ৩ লাখ ৬২ হাজার ৪৪০ জন।
স্পেনে আক্রান্ত ৩ লাখ ৮৪ হাজার ২৭০ জন।মৃত্যু ২৮ হাজার ৬৭০ জন আর সেরে উঠেছে ১ লাখ ৯৬ হাজার ৯৫৮ জন।
ইরানে মোট আক্রান্ত ৩ লাখ ৪৭ হাজার ৮৩৫ জন।মোট মৃত্যু ১৯ হাজার ৯৭২ জনের এবং সুস্থ্য হয়েছেন ৩ লাখ ৮৮১ জন।গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ২ হাজার ৩৮৫ জন এবং মৃত্যু ১৬৮ জনের।
এর পরের অবস্থানে যুক্তরাজ্য, এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ২০ হাজার ২৮৬ জন। মারা গেছেন ৪১ হাজার ৩৮১ জন।
আর্জেন্টিনায় মোট আক্রান্ত ৩ লাখ ৫ হাজার ৯৬৬ জন। মারা গেছেন ৬ হাজার ৪৮ জন এবং সুস্থ্য হয়েছেন ২ লাখ ২৩ হাজার ৫৩১ জন।গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ৬ হাজার ৮৪০ জন এবং মৃত্যু ২৩৪ জনের।
সৌদিআরবে মোট আক্রান্ত ৩ লাখ ১ হাজার ৩২৩ জন।মোট মৃত্যু ৩ হাজার ৪৭০ জনের এবং সুস্থ্য হয়েছেন ২ লাখ ৭২ হাজার ৯১১ জন।
পাকিস্তানে মোট আক্রান্ত ২ লাখ ৮৯ হাজার ৮৩২ জন।মোট মৃত্যু ৬ হাজার ১৯০ জনের এবং সুস্থ্য হয়েছেন ২ লাখ ৭০ হাজার ৯ জন।
বাংলাদেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ৮২ হাজার ৩৪৪ জন।এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৭৪০ জনের।আর ইতিমধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৬২ হাজার ৮২৫ জন।
ইতালিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ৫৪ হাজার ৬৩৬ জন।দেশটিতে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৩৫ হাজার ৪০৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।আর ইতিমধ্যে ইতালিতে সুস্থ হয়েছেন ২ লাখ ৪ হাজার ১৪২ জন।
তুরস্কে মোট আক্রান্ত ২ লাখ ৫১ হাজার ৮০৫ জন।মোট মৃত্যু ৬ হাজার ১৬ জনের এবং সুস্থ্য হয়েছেন ২ লাখ ৩২ হাজার ৯১৩ জন।
জার্মানিতে মোট আক্রান্ত ২ লাখ ২৮ হাজার ১০৫ জন।মোট মৃত্যু ৯ হাজার ৩০৫ জনের এবং সুস্থ্য হয়েছেন ২ লাখ ২ হাজার ৯০০ জন।
ফ্রান্সে মোট আক্রান্ত ২ লাখ ২১ হাজার ২৬৭ জন। মারা গেছেন ৩০ হাজার ৪৫১ জন এবং সুস্থ্য হয়েছেন ৮৪ হাজার ৬৫ জন।