এই উপসর্গগুলো প্রাথমিকভাবে অন্য কিছুর সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেন অনেকে। তাই অনেক ক্ষেত্রে ভিটামিন ডি-এর অভাব শনাক্ত করতে দেরি হয়ে যায়।
ভিটামিন ডি-এর এই ঘাটতি ঘরে ঘরে লক্ষ করা যায়। এই প্রভাব শরীরের নানা অংশে নানাভাবে পড়তে পারে।
চুল, ত্বক, শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ, এমনকি মনেও উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়তে পারে। তবে চিকিৎসকদের মতে, পায়ে ও ত্বকে তা সবচেয়ে বেশি লক্ষ করা যায়।
ভিটামিন ডি-এর অধিক ঘাটতি হলে পায়ে বিভিন্ন লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। তাই নিজের শরীরের দিকে নজর দেওয়া উচিত।
এমন উপসর্গ চোখে পড়লে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা পরীক্ষা করে নেওয়া উচিত।
- পায়ের হাড়ে ব্যথা হতে পারে। বেশি চলাফেরা করলেই ব্যথা টের পেতে পারেন।
- পেশির দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে সিঁড়ি বেয়ে ওঠানামা করতে, চেয়ার থেকে উঠতে, খুব বেশি হাঁটাচলা করার সময়ে পায়ে জোর পাওয়া যায় না।
- গুরুতর হয়ে গেলে পা বেঁকে যাওয়ার মতো বা রিকেটের সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে এই রিকেট রোগের দাপট বেশি।
- পায়ে ঝিঁঝিঁ ধরার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই উপসর্গ হাতেও অনুভূত হয়।
প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে রোদের আলোর সংস্পর্শে যাওয়া এবং খাদ্যতালিকায় ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার যোগ করলে ঘাটতি রোধ করা সম্ভব। তবে গ্রীষ্মকালে সময় বুঝে রোদে বের হওয়া উচিত।
The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/1hv3