English

29 C
Dhaka
শনিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৪
- Advertisement -

‘আমি মরলে আমায় নিয়ে যেন মিডিয়ায় সার্কাস না হয়’

- Advertisements -
Advertisements

অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পর তার বাড়িতে সংবাদমাধ্যম, ইন্ডাস্ট্রির লোকজনের ভিড় অস্বস্তিতে ফেলেছে শ্রীলেখা মিত্রকে।   তাই বৃহস্পতিবার বিকেলে ইউটিউব চ্যানেলে আগে বলা কথা আরও একবার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করলেন তিনি। সেখানে তিনি বলে ‘আমি মরলে আমায় নিয়ে যেন ইন্ডাস্ট্রি আর মিডিয়ায় সার্কাস না হয়। ’

Advertisements

এ কথার মানে বুঝাতে অভিনেত্রী বলেন, ‘এক, বেঁচে থাকতে কেউ খোঁজ নেবেন না।

মৃত্যুর পর সবাই জড়ো হবেন। এটা আমি চাই না। দুই, বেঁচে থাকতে আমার সব খারাপ, আর মৃত্যুর পরে সব ভাল- এটাও কাম্য নয়। ’
শ্রীলেখার ইচ্ছে, তিনি শান্তিতে, নীরবে চলে যাবেন। এখনও তার বাড়িতে ইন্ডাস্ট্রির লোকজনের ভিড় নেই। তখনও যেন না থাকে। এই ইচ্ছে তিনি মেয়েকে, তার ঘনিষ্ঠদের জানিয়ে যাবেন। আলাদা করে ইচ্ছাপত্রে লিখেও যাবেন। তার শেষযাত্রায় সামিল হবেন শুধু তার আত্মীয়, কাছের মানুষেরা।তাজ হোটেলে তিনি তখন কর্মরত। পরিচালক দুলাল লাহিড়ী তখন বাংলা ধারাবাহিক বালিকার প্রেম এ একটি চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন তাকে। এরপর বেশ কয়েকটি ধারাবাহিকে মুখ দেখানোর পরে আসে তৃষ্ণা (১৯৯৬) ধারাবাহিকে মানসী চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব। এই ধারাবাহিকে অভিনয় করে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হতে শুরু করেন তিনি।

বাংলা ও ওড়িয়া চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুযোগ আসতে শুরু করে সেই সময়। ১৯৯৮ সালে বাসু চ্যাটার্জীর হঠাৎ বৃষ্টি ছবিতে অভিনয় করেন তিনি। এই ছবির দারুণ সাফল্য বাংলা ছবির দর্শকের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রসারিত করে।

অভিনেত্রীর দাবি এই ছবির সাফল্যের পরেও বড়পর্দায় কোন উল্লেখযোগ্য কাজের প্রস্তাব তার কাছে আসেনি। তার দাবি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের প্রেম প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ায় তিনি বাংলা ছবিতে নায়িকা চরিত্রে বঞ্চিত হন।

সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন