আমাকে অনেক অডিও কোম্পানিই দলিলে সই নিয়েছেন এই বলে যে, গীতিকার সুরকারের অনুমতি লাগে ইউটিউবে গান প্রচার করতে।
তাই সরলমনে সই করে দিয়েছি– এখন শুনতে পাচ্ছি আমি নাকি সর্বস্বত্ব লিখে দিয়েছি! আরে ভাই সর্বস্বত্ব লিখে দিয়েছি কতো টাকার বিনিময়ে?
যদি বিনিময়ে হয়, তাহলেও মনকে বোঝাতে পারি যে, অল্প হলেও কিছু তো পেয়েছি!
কিন্তু না–আমি কিছুই পাইনি। এই জাতীয় জটিলতা থেকে মুক্ত হতে গেলাম কপিরাইট অফিসে।
দেখা করলাম–জনাব জাফর রাজা চৌধুরী সাহেবের সাথে।
তিনি চক্ষু খুলে দিলেন। আমি আলোয় আলোকিত হলাম।
তাই ভালোয় ভালোয় বলতে চাই–আমি সবার সাথেই বসতে চাই। পরিষ্কার করে একটি কথা জানাতে এবং বোঝাতে চাই–
“প্রচার করবার অনুমতি এবং সর্বস্বত্ব এক কথা নয়”।
যারা প্রচার করবার অনুমতিকেই সর্বস্বত্ব ভাবছেন তারা আমাকে নিয়মিতভাবে ঠকাচ্ছেন!
আমি নিয়ম মেনে চলতে চাই– এবং আপনাদেরকেও বলতে চাই– কেউ আপনাকে ঠকাক অন্তর থেকে তা চাই না–
আবার আমাকেও কেউ ঠকাবে–তাও কাম্য নয়।
প্লিজ হেল্প মি–
মিল্টন খন্দকার
গীতিকার, সঙ্গীত পরিচালক
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/8dqk
সাবস্ক্রাইব
নিরাপদ নিউজ আইডি দিয়ে লগইন করুন
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন