English

28 C
Dhaka
শুক্রবার, মে ৩, ২০২৪
- Advertisement -

দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ

- Advertisements -

যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। গতকাল শুক্রবার সকাল ১০টায় দেশে ফিরেছেন বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) আজ শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে।

Advertisements

গত ২৯ জানুয়ারি মার্কিন সেনাবাহিনী প্রধানের আমন্ত্রণে তিনি ঢাকা ত্যাগ করেন। সফরকালে আজিজ আহমেদ মার্কিন সেনাপ্রধানসহ উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সেনাবাহিনীর বিভিন্ন সামরিক স্থাপনা ও প্রশিক্ষণ সুবিধাদি পরিদর্শন করেন। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন তিনি।

আইএসপিআর জানিয়েছে, গত ২ ফেব্রুয়ারি সেনাবাহিনী প্রধান ডেপুটি এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি, অফিস অব সেক্রেটারি অব ডিফেন্স ফর পলিসি সাউথ অ্যান্ড সাউথইস্ট এশিয়া এবং ডিফেন্স সিকিউরিটি কো-অপারেশনের প্রতিনিধির সাথে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাতে দুই দেশের পারস্পরিক সহযোগিতামূলক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে সেনাবাহিনী প্রধান আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

Advertisements

এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি রাশেদ চৌধুরীকে দ্রুত বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে জেনারেল আজিজ বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করেন। গত ৪ ফেব্রুয়ারি মার্কিন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ম্যাকনভিনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধানকে পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় ১৯বার তোপধ্বনির মাধ্যমে সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শনসহ গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এ ছাড়া আর্লিংটন ন্যাশনাল সেমেটারিতে গার্ড অব অনার প্রদানকালে বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। পরে তিনি মার্কিন সেনাপ্রধানের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। সাক্ষাৎকালে তিনি দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যকার সম্পর্ক আরো জোরদার এবং পারস্পারিক সহযোগিতার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

গত সপ্তাহে সেনাবাহিনী প্রধান জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের মিলিটারি অ্যাডভাইজার, আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল এবং জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধির সাথে মতবিনিময় করেন। আলোচনার আগে জাতিসংঘের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের পেশাগত দক্ষতার ভূয়সী প্রশংসা করেন। আলোচনায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নতুন একটি হেলিকপ্টার ইউনিট মিশন এলাকায় মোতায়েনের জন্য এবং ডিআর কঙ্গোতে ১৩ সদস্যের একটি মিলিটারি পুলিশ ডিটাচমেন্ট প্রদানের জন্য আহ্বান জানান।

সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন