English

37 C
Dhaka
শুক্রবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৪
- Advertisement -

সড়কে সেই চিরচেনা যানজট: স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে মানুষের চরম উদাসীনতা

- Advertisements -

করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত ‘লকডাউন’র ১২তম দিনে রোববার দোকানপাট ও শপিংমল খুলেছে। এ কারণে সকাল থেকেই রাজধানীর সড়কে মানুষের চলাচল ও ভিড় ছিল। অনেক সড়কে চিরচেনা যানজটও লক্ষ করা গেছে। সরকারের নানামুখী প্রচার ও কঠোরতার পরও স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে মানুষের চরম উদাসীনতা লক্ষ করা গেছে।

Advertisements

সরেজমিনে দেখা যায়, দোকানপাট, মার্কেট ও শপিংমল খুলে মালিক-কর্মচারীরা ঝাড়ামোছার কাজ করছেন। এ অবস্থার মধ্যে কোনো ক্রেতা এলে কষ্ট করে সামলাচ্ছেন তারা। তবে ক্রেতাদের উপস্থিতি অনেক কম ছিল। বিক্রেতারা বলেন, গণপরিবহণ বন্ধ। কাছের মানুষ যারা, তারাই আসবে। দূরের ক্রেতারা আসতে পারবে না। বাস চলাচল শুরু হলে হয়তো বেচাবিক্রি জমে উঠবে।

Advertisements

যাত্রাবাড়ী মোড়ে সকাল ১০টার দিকে শত শত মানুষকে পরিবহণের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায়। গাদাগাদি করে ভ্যানে করে অনেকেই গন্তব্যস্থলে যান। একই চিত্র দেখা গেছে রাজধানীর সুপারমার্কেটের সামনে। সেখানে রীতিমতো যানজটের সৃষ্টি হয়। গুলিস্তান ফিরে গেছে পুরোনো রূপে। ফুটপাতে পসরা সাজিয়েছেন বসেছেন হকাররা।

যাত্রাবাড়ীর তাজ সুপারমার্কেটে শতাধিক দোকান খোলা দেখা গেছে। তবে ক্রেতার সংখ্যা কম। সেখানকার বিক্রয়কর্মীরা বলেন, ‘টানা ১১ দিন বন্ধের পর দোকান খুলেছে। এখনো ঈদের বাকি অনেক দিন। আশা করছি বাকি দিনগুলোতে ক্রেতা পাব।’ বঙ্গবাজার এনেক্স সুপারমার্কেটে দেখা যায়, দোকানপাট সব খোলা, কিন্তু ক্রেতা নেই। এটি পাইকারি বাজার। বিক্রেতাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে দেখা গেছে। তারা মাস্ক পরে আছেন। হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করছেন। ক্রেতারাও যাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কেনাকাটা করেন, সে ব্যাপারে তারা সতর্ক। এছাড়া মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ, আজিমপুর, গুলিস্তান, পুরানা পল্টন এলাকা, মগবাজার, হাতিরঝিল, বাড্ডা, প্রগতি সরণি এলাকার সড়কেও ব্যক্তিগত গাড়ি, রিকশা, সিএনজি চালিত অটোরিকশার ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে।

সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন