মেসির আলোয় আলোকিত হয়ে কানসাস সিটিকে তাদের মাঠেই ৩-২ ব্যবধানে হারিয়েছে ইন্টার মায়ামি। টানা পাঁচ ম্যাচ জয়হীন থাকার পর তাতে জয়ের ধারায় ফেরে মায়ামি।
নিজ মাঠে হাজারো সমর্থককে উৎসবে ভাসিয়ে খেলার ষষ্ঠ মিনিটে কানসাস সিটিকে এগিয়ে দেন এরিক টমি। খানিকটা পরেই অবশ্য সমতা ফেরায় মায়ামি।
নিজ মাঠে হাজারো সমর্থককে উৎসবে ভাসিয়ে খেলার ষষ্ঠ মিনিটে কানসাস সিটিকে এগিয়ে দেন এরিক টমি। খানিকটা পরেই অবশ্য সমতা ফেরায় মায়ামি।
১৮ মিনিটে মেসির দুর্দান্ত অ্যাসিস্টে ১-১-এ সমতা ফেরান ডিয়েগো গোমেজ। এরপর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া বাঁ পায়ের শটে দুর্দান্ত গোল করে মায়ামিকে এগিয়ে নেন লিওনেল মেসি। কানসাস সিটি সমতা ফেরাতে অবশ্য বেশিক্ষণ সময় নেয়নি। মেসির গোলের মিনিট সাতেক পর স্কোর ২-২ করে স্বাগতিকরা।
কানসাস সিটির এবারের গোলদাতাও এরিক টমি। তাঁর জোড়া গোল অবশ্য জয় আটকাতে পারেনি মায়ামির। মেসির একসময়ের বার্সেলোনা সতীর্থ লুই সুয়ারেসের করা ৭১ মিনিটের গোলটি জয় এনে দেয় জেরার্দো তাতা মার্তিনোর দলকে।
সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা পাঁচ ম্যাচ জিততে পারেনি মায়ামি। শুরুতে ফেরা মেসির আলো ছড়ালেন মায়ামিও ফিরল জয়ের ধারায়।
সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা পাঁচ ম্যাচ জিততে পারেনি মায়ামি। শুরুতে ফেরা মেসির আলো ছড়ালেন মায়ামিও ফিরল জয়ের ধারায়।
কানসাস সিটিকে হারিয়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সের পয়েন্ট তালিকায় আবার শীর্ষে ফিরেছে ইন্টার মায়ামি। ৯ ম্যাচে ডেভিড বেকহামের দলের পয়েন্ট ১৫।
মিসৌরির কানসাস সিটির অ্যারোহেড স্টেডিয়ামে রেকর্ড ৭২৬১০ জন দর্শক মাঠে বসে খেলাটি উপভোগ করেন। কানসাস সিটির ২৮ বছরের ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় দর্শক উপস্থিতি। এমএলএসের ইতিহাসে এটা চতুর্থ সর্বোচ্চ দর্শক উপস্থিতির নজির।
মিসৌরির কানসাস সিটির অ্যারোহেড স্টেডিয়ামে রেকর্ড ৭২৬১০ জন দর্শক মাঠে বসে খেলাটি উপভোগ করেন। কানসাস সিটির ২৮ বছরের ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় দর্শক উপস্থিতি। এমএলএসের ইতিহাসে এটা চতুর্থ সর্বোচ্চ দর্শক উপস্থিতির নজির।
The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/54fj