English

29 C
Dhaka
রবিবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৪
- Advertisement -

দ্রুত প্রকল্প বাস্তবায়ন করুন: সংস্কার হবে ঢাকার জলাধার

- Advertisements -

একটি পরিকল্পিত শহরে পর্যাপ্ত উন্মুক্ত এলাকা ও জলাধার থাকতে হয়। এতে বৃষ্টির পানি মাটির নিচে চলে যেতে পারে। এটি হলে মাটির নিচের পানির স্তরও ভালো থাকে, জলাবদ্ধতাও কমে। অথচ রাজধানী ঢাকায় উন্মুক্ত জায়গা ও জলাধার কমে আসছে।

নষ্ট হয়ে যাচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের পথ। ফলে বর্ষায় সামান্য বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। নাকাল হতে হয় নগরবাসীকে। প্রায় অচল হয়ে পড়ে রাজধানী। যানজটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকে মানুষ। খাল-নদী-জলাধার ভরাট হয়ে গেছে। ফলে বৃষ্টির পানি নামতে পারছে না।
সম্প্রতি এক যৌথ সভায় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ও ঢাকা জেলা প্রশাসন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ঢাকায় বেদখল হওয়া ও অবহেলায় পড়ে থাকা ৩৫টি খাসপুকুর সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে।
ঢাকা জেলা প্রশাসন ও রাজউক যৌথ উদ্যোগে এসব পুকুর সংস্কার করে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেবে। শিগগিরই পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হবে। তারা এক মাসের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় নির্ধারণ করবে। ‘রাজউকের আওতাধীন এলাকায় বিদ্যমান খাস ও ভিপি পুকুর সংরক্ষণ’ শিরোনামে কাজ এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা জেলার জেলা প্রশাসকের অধীনে খাসপুকুর বা ভিপি (অর্পিত সম্পত্তি-পুকুর হিসেবে রেকর্ড রয়েছে) পুকুরের একটি তালিকা জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে রাজউককে পাঠানো হয়।একটি পরিকল্পিত শহরে পর্যাপ্ত উন্মুক্ত এলাকা ও জলাধার থাকতে হয়।
এতে বৃষ্টির পানি মাটির নিচে চলে যেতে পারে। এটি হলে মাটির নিচের পানির স্তরও ভালো থাকে, জলাবদ্ধতাও কমে। অথচ রাজধানী ঢাকায় উন্মুক্ত জায়গা ও জলাধার কমে আসছে।
নষ্ট হয়ে যাচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের পথ। ফলে বর্ষায় সামান্য বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। নাকাল হতে হয় নগরবাসীকে। প্রায় অচল হয়ে পড়ে রাজধানী।
যানজটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকে মানুষ। খাল-নদী-জলাধার ভরাট হয়ে গেছে। ফলে বৃষ্টির পানি নামতে পারছে না।
সম্প্রতি এক যৌথ সভায় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ও ঢাকা জেলা প্রশাসন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ঢাকায় বেদখল হওয়া ও অবহেলায় পড়ে থাকা ৩৫টি খাসপুকুর সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে।
ঢাকা জেলার জেলা প্রশাসকের অধীনে খাসপুকুর বা ভিপি (অর্পিত সম্পত্তি-পুকুর হিসেবে রেকর্ড রয়েছে) পুকুরের একটি তালিকা জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে রাজউককে পাঠানো হয়।
সে অনুযায়ী রাজউকের তিনটি জরিপদল প্রতিটি প্লট পরিদর্শন শেষে প্রতিবেদন জমা দেয়।
রাজউক ও ঢাকা জেলা প্রশাসনের এই যৌথ উদ্যোগ অবশ্যই ধন্যবাদার্হ। একই সঙ্গে নজর দিতে হবে ঢাকার খালগুলোর দিকে। রাজধানী ঢাকায় একসময় অর্ধশতাধিক খাল ছিল। বৃষ্টি হলে মুহূর্তেই পানি খালে নেমে যেত। এখন দখল, দূষণ, ভরাট ও স্থাপনা নির্মাণের কারণে অনেক খালেরই অস্তিত্ব নেই।
কিছু খালের অংশবিশেষ টিকে থাকলেও সেগুলো ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। ফলে বর্ষায় সামান্য বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়।
নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন থেকেই ঢাকার চারপাশে থাকা নদী, মহানগরীর অভ্যন্তরে থাকা খাল ও জলাশয় রক্ষার দাবি জানানো হচ্ছে। খাল রক্ষায় হাইকোর্ট দফায় দফায় নির্দেশনা দিয়েছেন। ঢাকায় বেদখল ও অবহেলায় থাকা ৩৫টি পুকুর সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সমন্বিত পরিকল্পনার ভিত্তিতে এবং একটি নির্দিষ্ট সময় কাঠামোর মধ্যে ঢাকার সব খাল পুনরুদ্ধারেও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হোক।
সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন