শীতের সকালে কুসুম গরম পানিতে গোসল করলে পেশী শিথিল হয়। গরম পানির সাথে বাথ সল্ট বা লবণ মিশিয়ে নিলে আরও ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এই অভ্যাস শরীরের একজিমা এবং সোরিয়াসিসের মতো সমস্যা থেকে তৈরি হওয়া জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘‘শীতে তাপমাত্রা স্বাভাবিকভাবে ১৪ থেকে ২৭ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করে থাকে। এই সময়ে গোসলের জন্য ৩০-৩৩ ডিগ্রি তাপমাত্রার পানিই সবচেয়ে উপযোগী।’’
The short URL of the present article is: https://www.nirapadnews.com/oe2g
