English

33 C
Dhaka
রবিবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৪
- Advertisement -

আজ বিশ্ব টেলিভিশন দিবস

- Advertisements -
Advertisements
Advertisements

আজ ২১ নভেম্বর। বিশ্ব টেলিভিশন দিবস। ১৯২৬ সালে আজকের এই দিনে টেলিভিশন উদ্ভাবন করেন জন লোগি বেয়ার্ড। টেলিভিশন উদ্ভাবনের এই দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে আজ সারা দেশে বিশ্ব টেলিভিশন দিবস পালন করা হয়।

টেলিভিশন শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ ‘টেলি’ অর্থ দূরত্ব আর লাতিন শব্দ ‘ভিশন’ অর্থ দেখা। টেলিভিশনে একই সঙ্গে ছবি দেখা ও শব্দ শোনা যায়। টেলিভিশনই প্রথম বিশ্বটাকে মানুষের ঘরের মধ্যে এনেছিল। যার মাধ্যমেই হয় তথ্য ও বিনোদনের এক বিস্ময় জাগানিয়া অগ্রগতি। প্রযুক্তির অগ্রযাত্রার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে টেলিভিশন প্রযুক্তিও।

টেলিভিশনের মূল ধারণা হচ্ছে শব্দ ও ছবিকে বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে ট্রান্সমিট করা। মূলত তিনটি প্রযুক্তির সমন্বয়ে সৃষ্ট হয় টেলিভিশনের আউটপুট। টিভি ক্যামেরা; যার কাজ হচ্ছে শব্দ ও ছবিকে তড়িৎ-চৌম্বকীয় সংকেতে রূপান্তর করা, টিভি ট্রান্সমিটার; যার কাজ হচ্ছে এই সংকেতকে বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে প্রেরণ করা এবং টিভি সেট (রিসিভার), যার কাজ হচ্ছে এই সংকেত গ্রহণ করে তাকে আগের ছবি ও শব্দে রূপান্তরিত করা।

সাধারণত ক্যামেরা দিয়ে তোলা ছবিকে দুইভাগে ভাগ করা যায়- স্থিরচিত্র ও চলচ্চিত্র। স্থিরচিত্রের জন্য সাধারণ ক্যামেরা ও চলচ্চিত্রের জন্য মুভি বা ভিডিও ক্যামেরার ব্যবহার হয়। প্রকৃতপক্ষে অনেকগুলো স্থিরচিত্রের সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় চলচ্চিত্র। ভিডিও ক্যামেরা দ্রুত গতিতে পরপর অনেকগুলো স্থিরচিত্র গ্রহণ করে। এই ছবিগুলোকে যখন একই গতিতে পরপর প্রদর্শন করা হয় তখন আমাদের চোখে এগুলো চলচ্চিত্র বলে মনে করে। ফ্রেমে এই দ্রুতগতিতে ছবি পরিবর্তনের কারগরি কৌশলটি আমাদের চোখে ধরা পড়ে না।

১৯৬৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর সাদা-কালো সম্প্রচার শুরু করে বাংলাদেশ টেলিভিশন। ১৯৮০ সাল থেকে শুরু হয় রঙিন সম্প্রচার। বর্তমানে টেলিভিশনকেই তথ্য-বিনোদনের প্রধান উৎস বলে মনে করা হয়। খবর ও খেলা সম্প্রচার ছাড়াও বিনোদনমূলক নানান চমকের কারণে রয়েছে টেলিভিশনের আবেদন।

সাবস্ক্রাইব
Notify of
guest
0 মন্তব্য
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন