বর্তমানে সামান্য কিছু জায়গা খোলা থাকায় ওই স্থান দিয়ে দিঘিটি দেখা যায়। এতে দিঘিটির পুরো সৌন্দর্য উপভোগ করা যায় না। এ ছাড়া দখলদারদের গৃহস্থালি কাজের বর্জ্য ও পয়োবর্জ্য ড্রেন দিয়ে সরাসরি দিঘির পানিতে ফেলা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় পোলট্রি খামারের বিষ্ঠা, নানা ধরনের ক্ষতিকর বস্তু ও ময়লা-আবর্জনা দিঘির পানিতে ফেলা হয়। দখলদারদের অবৈধ বাস পরিবেশের ক্ষতির কারণ হচ্ছে।
এই আদেশের বিরুদ্ধে ২০২২ সালে সরকারপক্ষ আপিল করলে হাইকোর্ট আদেশটি বাতিল করে দিঘিটি সরকারপক্ষের ইজারা দিতে বাধা নেই বলে আদেশ দেন। সেই আদেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ডিভিশনে রিভিউ করে বাদীপক্ষ। সরকারপক্ষ মনে করছে, সুপ্রিম কোর্টের চূড়ান্ত রায় সরকারপক্ষের অনুকূলে থাকবে। তখন প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণাটি বাস্তবায়নে আর কোনো বাধা থাকবে না।
জলাধার ভরাট বা দখল হয়ে যাওয়ার কারণে বিবিধ সমস্যায় পড়ছে দেশ ও মানুষ। জরুরি ভিত্তিতে এ অবস্থার অবসানের জন্য পদক্ষেপ না নিলে সমূহ বিপদ। আমরা আশা করি বানিয়াচংয়ের সাগরদীঘি দখলমুক্ত করা হবে।